a
ফাইল ছবি
হবিগঞ্জ জেলা বানিয়াচং উপজেলার আলম বাজার টম টম ষ্ট্যান্ড হইতে হিয়ালা, মকরমপুর সাংগর, ইকরামে যাতায়াতে যাত্রীদের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হয়। জনবহুল এই এলাকার এলজিইডির রাস্তা ভেঙ্গে চুরমার।
অপরদিকে এসব রাস্তায় একমাত্র বাহন টম টম চালক যা যাত্রীদের মোটেও সম্মান দিতে জানেনা। গাদাগাদি করে ও অধিক ভাড়ায় যাত্রী বহন করে থাকে। কোন ভদ্রলোক তাদের এ অনিয়মের প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করার সাহস রাখেননা। কারণ তাদের সিন্ডিকেট এর কবল থেকে মান সম্মান যাই হোক প্রাণ বাঁচিয়ে গন্তব্যে পৌছাই যেন কঠিন।
উল্লেখিত এলাকাটি কৃষি নির্ভর হওয়ায়, একমাত্র যাতায়াতের রাস্তাটি ট্রাক্টর চলাচল করে আরোও ক্ষতি করেছে। হবিগঞ্জ উমেদনগর শিল্ল এলাকার মালিকদের মালামাল পরিবহনের গাড়ীগুলো চলাচল এই রাস্তায় করার কারণে এসব রাস্তা নষ্ট হওয়ার বড় কারণ। তারা ধান কিনে তাদের বয়লার মিলে নিয়ে যায় এবং এসব এলাকা থেকেই বেশীরভাগ পণ্য সরবরাহ করে থাকেন। কিন্তু সাধারণ মানুষ এসব ভাঙ্গা রাস্তায় চলাচলে ব্যাপক দুর্ভোগের সম্মুখীন হন। কিন্তু তারা সচেতন না হওয়ায় এসব মেরামতের ব্যাপারে সরকার বা শিল্প মালিকদের পক্ষ থেকে কেউ উদ্যোগী হচ্ছেনা।
তাই, সাধারণ মানুষের দূর্ভোগ চরম আকার ধারণ করায় সরকার এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন, যত দ্রুত ভাঙ্গা রাস্তা মেরামত করে জনগণের চরম দুর্ভোগ থেকে রক্ষা করা হোক। আর এলাকার সাধারণ মানুষ মনে করেন এসব বেহালকৃত রাস্তাঘাট মেরামতে ও রাস্তাঘাটে বেহাল পরিস্থিতির দিকে নজর দিয়ে উমেদনগর শিল্প মালিকরা জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে সরকারের পাশাপাশি তারাও ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারেন।
আল্লামা জুনায়েদ আল হাবিব
হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগরের সভাপতি আল্লামা জুনায়েদ আল হাবিবকে গ্রেফতার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। শনিবার রাজধানীর বারিধারা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গণমাধ্যমকে ডিবির যুগ্ম-কমিশনার মাহবুব আলম জানান, জুনায়েদ আল হাবিবকে রাজধানীর বারিধারা থেকে গ্রেফতার করা হয়। তার বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরের ঘটনায় মামলা ছাড়াও বর্তমানে একাধিক মামলা রয়েছে।
আল্লামা জুনায়েদ আল হাবিব হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগরীর সভাপতি। এছাড়া কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া তিনি জমিয়ত ই উলামায়ে ইসলামের সহ-সভাপতি ও ঢাকার জামিয়া কাসেমিয়া আশরাফুল উলুম মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
ফাইল ছবি
আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে উত্তর কোরিয়ার একটি তেলবাহী জাহাজ আটক করেছে যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার মার্কিন বিচার মন্ত্রণালয় উত্তর কোরিয়ার জাহাজ আটকের কথা ঘোষণা করে।
এদিকে মার্কিন বিচার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জাহাজটি সিঙ্গাপুরের মালিকানাধীন এবং এটি তেলজাতীয় পণ্য নিয়ে উত্তর কোরিয়ায় যাচ্ছিল। উত্তর কোরিয়ার নামপো বন্দরে এই তেল খালাস করার কথা ছিল।
মার্কিন বিচার মন্ত্রণালয় তাদের বিবৃতিতে বলেছে, ২০২০ সালের মার্চ মাসে মার্কিন সরকারের নির্দেশ অনুসারে কম্বোডিয়া কর্তৃপক্ষ জাহাজটি আটক করে এবং এতদিন ধরে বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছিল। গতকাল থেকে এ বিষয়ে মার্কিন ফেডারেল আদালতে বিচার শুরু হয়েছে এবং তখনই বিষয়টি জনসমক্ষে এনেছে মার্কিন কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন দেশের সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের যুদ্ধ-প্রস্তুতি জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী মাসে দক্ষিণ কোরিয়া এবং আমেরিকা যৌথ সামরিক মহড়া শুরু করবে। তার আগে কিম জং উন নিজের দেশের সামরিক বাহিনীকে যুদ্ধের প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দিলেন। তবে এই নির্দেশের সঙ্গে জাহাজ আটকের ঘটনার কোনো সম্পর্ক আছে কিনা তা পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে না।
উত্তর কোরিয়া পরমাণু ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে যার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে আমেরিকা। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদকে ব্যবহার করে দেশটি উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে সক্ষম হয়েছে। তবে উত্তর কোরিয়া তার পরমাণু ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।