a
সংগৃহীত ছবি
সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী আজ শনিবার সকাল থেকে সব ধরনের ফেরি চলাচল বন্ধ করে রেখেছে কর্তৃপক্ষ। একে একে যখন ঘাটে বাড়তে থাকে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীর চাপ তখন ফেরি ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে কর্তৃপক্ষ।
বেলা ২টা নাগাদ মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়াঘাট থেকে এনায়েতপুরী ও শাহ পরান নামের আরো দুটি ফেরি বাংলাবাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে। এ নিয়ে একইদিন নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও মোট তিনটি ফেরি শিমুলিয়া ঘাট থেকে ছেড়ে যায়।
শনিবার (৮ মে) দুপুর ১২টায় ৩নং ফেরিঘাট থেকে ফেরি এনায়েতপুরী ও ২নং ফেরিঘাট থেকে শাহ পরান বাংলাবাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। ঘাটে যাত্রীদের দাবি ছিল সামনে ঈদ পরিবার সবাই তাদের আশায় তাকিয়ে আছে, এই অবস্থায় তারা নিরুপায় হয়ে শহর ছাড়ছে।
উল্লেখ্য, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে দেখা যায়, ঘাটে সাধারণ যাত্রী এম্বুলেন্স নিয়ে রোগী অপেক্ষা করছে কিন্তু ফেরিসহ সব যান নৌযান চলাচল বন্ধ। অন্যদিকে ভিআইপিদেরকে নদী পাড় করে দিচ্ছে কোস্টগার্ডের একটি দল, যা সাধারণ যাত্রীদের উপর একপ্রকার বৈষম্য বলে অভিযোগ করছেন যাত্রীরা।
ফাইল ছবি
সারা দেশে রপ্তানিমুখী সব শিল্প ও কলকারখানা খুলেছে আজ রোববার। চলমান কঠোর লকডাউনের (বিধিনিষেধ) মধ্যে কলকারখানা খোলার ঘোষণার পর শুরু হয় গ্রাম থেকে ঢাকামুখী মানুষের ঢল নেমেছে। এছাড়া গণপরিবহন চলাচলের ঘোষণায় সড়কে গাড়ির চাপ বেড়েছে বলে জানা গেছে।
সকালে সরেজমিনে সাভারের আশুলিয়া, বাইপাল, জামগড়া, শ্রীপুর, নরসিংহপুর, জিরাবো, আশুলিয়া বাজার এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। সাভারের সড়কে আন্তঃজেলা ও লোকাল বাস, ট্রাক, সিএনজি ও ব্যক্তিগত গাড়ির আধিক্য দেখা গেছে।
ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাড়ির তেমন চাপ না থাকলেও আশুলিয়া বাইপাল-আবদুল্লাহপুর সড়কে চাপ দেখা গেছে। বিভিন্ন স্থানে দেখা গেছে গাড়ির তেমন চাপ নেই। তবে কঠোর লকডাউনে গেল ৯ দিনের চেয়ে গাড়ি অনেক বেড়েছে।
গত ২৩ জুলাই থেকে কঠোর লকডাউন সারা দেশে চলছে । এমনকি গার্মেন্টসসহ সব শিল্প-কারখানাও বন্ধ ছিল। যা শেষ হবে আগামী ৫ আগস্ট। এর মধ্যে ১ আগস্ট থেকে গার্মেন্টস খোলার অনুমতি দিয়েছে সরকার। এরফলে সড়কে সব ধরণের যানবাহন ও মানুষের যাতায়াত বেড়েছে।
ফাইল ছবি
মহামারীর করোনার প্রভাবে বিশ্বে স্থবিরতা বিরাজ করছে। দেশ-বিদেশ কোথাও নেই এতটুকুন স্বস্তি। করোনার এই সময়ে মানুষের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হাসপাতালেই নাচলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ঢামেক) চিকিৎসকরা। ভিডিওটি এরইমধ্যে ভাইরাল হয়েছে এবং প্রশংসাও কুড়িয়েছে সর্ব মহলে।
নাচের পারফরম্যান্সে ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডা. কৃপা বিশ্বাস, ডা. শাশ্বত চন্দন ও ডা. আনিকা হোসেন খান।
রোগীদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে ও চিকিৎসকদের একঘেঁয়েমি দূর করতে সোমবার (২৬ এপ্রিল) ডা. শাশ্বত চন্দন তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে Surgeons' Dance for inspiring the doctors treating Covid-19 attacked patients এই শিরোনামে পোস্ট করেন। লন্ডন প্রবাসী গায়ক মুজা এর ‘নয়া দামান’ গানটির সাথে ডেন্স করেন তারা।
এর আগে ভারতের কেরালায় একজন হিন্দু ও মুসলিম মেডিকেল শিক্ষার্থী নাচের ভিডিও ভাইরাল হয় সারাবিশ্বে। ঢাকা মেডিকেলের এই ভিডিও ইতিবাচক হিসেবে নিয়ে কমেন্ট শেয়ার করছেন দেশ-বিদেশের চিকিৎসকসহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ।