a
ফাইল ছবি
স্কটল্যান্ডের কাছে হেরে ভীষণ চাপে পড়েছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন। এখন বিশ্বকাপে টিকে থাকতে টাইগারদের সামনে লক্ষ্য খুবই স্পষ্ট ও চ্যালেঞ্জিং।
প্রথম রাউন্ডের শেষ দুই ম্যাচে জিততেই হবে বাংলাদেশ দলকে। বাঁচা-মরার লড়াইয়ে আজ ওমানের মুখোমুখি হবে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। আজ মাসকাটের আল-আমিরাত স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হবে ম্যাচটি। একই ভেন্যুতে ২১ অক্টোবর শেষ ম্যাচের প্রতিপক্ষ পাপুয়া নিউগিনি।
বাংলাদেশের জন্য প্রথম রাউন্ডের সমীকরণটা কঠিন হয়ে গেছে স্কটিশদের কাছে ৬ রানের পরাজয়ে।
টি-২০ বিশ্বকাপের সর্বশেষ আসরেও প্রথম রাউন্ডে ওমানের বিরুদ্ধে খেলেছিল বাংলাদেশ। তামিম ইকবালের সেঞ্চুরিতে জিতেছিল টাইগাররা। যা এ ফরম্যাটে এখনো বাংলাদেশের একমাত্র সেঞ্চুরি। এবার অবশ্য প্রেক্ষাপট ভিন্ন। হারলেই টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে পড়াটা প্রায় নিশ্চিত হয়ে যাবে টাইগারদের। তাই জিততেই হবে মাহমুদউল্লাহ-মুশফিকদের।
ওমানকে সম্মান জানালেও বাংলাদেশের হেড কোচ রাসেল ডমিঙ্গোর বিশ্বাস নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে পারলে জয় আসবে।
গতকাল এ প্রোটিয়া কোচ বলেছেন, ‘ওমান ভালো খেলছে। তারা পরের রাউন্ডে যেতে যায়। এটা আমাদের জন্য কঠিন হবে। কিন্তু ছেলেরা জানে যদি আমরা আমাদের সেরা ক্রিকেট খেলতে পারি, আমাদের ভালো সুযোগ রয়েছে।’ সবমিলিয়ে হন্যে হয়ে জয় খুঁজছে বাংলাদেশ।
ঘরের মাঠে ওমান বেশ শক্তিশালী। প্রথম ম্যাচেই পাপুয়া নিউগিনিকে উড়িয়ে দিয়েছে তারা। বাংলাদেশ শক্ত প্রতিপক্ষ হলেও দল হিসেবে আত্মবিশ্বাসী ওমান।
ফাইল ফটো
চলতি বছর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের (বিপিএল) অষ্টম আসর বসছে না। বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা ব্যস্ত থাকায় আসরটি আগামী বছরের জানুয়ারিতে মাঠে গড়াবে। শনিবার বিপিএল গর্ভনিং কাউন্সিলের পক্ষ থেকে বিষয়টি জানানো হয়।
২০২১-২০২২ মৌসুমের ঘরোয়া ক্রিকেটের সূচী ঘোষণা করেছে বিসিবি। সেখানে বিপিএলের নেই কোন উইন্ডো। বিপিএলের গর্ভনিং কাউন্সিলের সেক্রেটারি ইসমাইল হায়দার চৌধুরী জানান, নভেম্বরে পাকিস্তান সফরের কারণে বিপিএল আয়োজন করা হলে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের পাওয়া যাবে না, এজন্য বিপিএল হচ্ছে না।
ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় এই আসরটি ২০২২ সালের ১৪ জানুয়ারি শুরু হবে এবং ১৮ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে এবং পরবর্তী বছরে আসর বসবে জানুয়ারির শুরুতে।
ইসমাইল হায়দার আরও জানান, বিপিএলের জন্য আমাদের সামনে কয়েকটি উইন্ডো খোলা ছিল। নভেম্বর তার মধ্যে একটি। কিন্তু ওই সময়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সিরিজ আছে। আবার ডিসেম্বরে আয়োজন করা যেত, তখন নিউজিল্যান্ড দল সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসবে। সেসব কারণে আমাদের আগামী বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত আসরটি স্থগিত রাখা হয়।
ফাইল ছবি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
ভারতে জি-২০ সম্মেলনে যোগদান শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার বিকাল ৩টা ৩৮ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব হাসান জাহিদ তুষার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে ফ্লাইটটি দুপুর ১টা ৮ মিনিটে নয়াদিল্লির পালাম বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।
বিমানবন্দরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান ভারতের বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী অনুপ্রিয়া প্যাটেল।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে শুক্রবার দিল্লি যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওইদিন সন্ধ্যায় দেশটির প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন শেখ হাসিনা।
দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের আগে তিনটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়। সেগুলো হলো—কৃষি গবেষণায় সহযোগিতা, সংস্কৃতি বিনিময়, বাংলাদেশি টাকা এবং ভারতীয় রুপির মধ্যে লেনদেন সহজ করা। সূত্র: যুগান্তর