a
ফাইল ফটো: মাশরাফি
বিসিবিকে নিয়ে সাকিবের বক্তব্যে এমনিতেই উত্তাল ময়দান। নতুন করে মাশরাফির দেয়া একের পর এক বিস্ফোরক মন্তব্য যেন আগুনে ঘি ঢালছে। এবার টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেওয়ার ব্যাপারে মুখ খুলছেন তিনি।
মাশরাফি বলেন, ২০১১ বিশ্বকাপের আগে ডাক্তার ক্লিয়ারেন্স দেয়ার পরও আমাকে দলে নেয়া হয়নি। ২০১৭ সালে যখন অবসরে গেলাম তখন আমার পাশে কেউ ছিল না, দেশের মানুষ ছাড়া। আমি যখন শ্রীলঙ্কায় হোটেলে যাই, আমি তখনও ট্রাভেল স্যুটও খুলিনি তার আগেই আমার সঙ্গে বৈঠকে বসে।
মাশরাফি আরো বলেন, ওই বৈঠকের পরই আমি ভাবি যে, কিছু একটা গোলমাল আছে। কেন? টি-টোয়েন্টি সিরিজটা যখন আসলো তখন ভাবলাম, সবার বিপরীতে থাকার প্রয়োজন নাই। অবস্থা এমন হয়েছিল, তাই অবসর নিতে বাধ্য হয়েছিলাম ওই সময়ে।
ফাইল ছবি
তামিম ইকবাল দেশসেরা ওপেনার। লাল-সবুজের জার্সি ছাড়াও খেলে বেড়ান বিভিন্ন ঘরোয়া লিগে। সেই তামিম এবার মাঠ মাতাবেন নেপালে হতে যাওয়া এভারেস্ট প্রিমিয়ার লিগে। ইতিমধ্যেই ছাড়পত্র পেয়েছেন বিসিবি থেকে। নেপালের এভারেস্ট লিগে বাংলাদেশের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে খেলার সুযোগ পেয়েছেন বাংলাদেশের তামিম ইকবাল খান। কিন্তু লিগে তামিম যাবে কি না সেটি নিয়ে ছিলো সংশয়! অবশেষে বিসিবি থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে লিগ খেলতে বাঁধা নেই তামিমের। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে চলতি মাসের ২৪ সেপ্টেম্বর নেপালের উদ্দেশ্যে রওনা দিবেন দেশসেরা এই ওপেনার।
ইপিএলের এই আসরে তামিমকে দেখা যাবে ভাইরাহাওয়া গ্ল্যাডিয়েটরসের হয়ে। তামিম ছাড়া এই আসরে মাঠ মাতাবেন আরো নামি দামি বিদেশি ক্রিকেটাররা। চলতি মাসের ২৬ তারিখ পোখরা রাইনোস, ২৭ তারিখ চিতওয়ান টাইর্গাস, ২৯ তারিখ বিরাটনগর ওয়ারিয়র্স,২ অক্টোবর কাঠমান্ডু কিংস এলেভেন এবং ৪ অক্টোবর ললিতপুর প্যাট্রিয়র্সের বিপক্ষে খেলবে তামিমের দল।
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
গতকাল সন্ধ্যায় ঢাকায় মালিবাগে বিএলডিপি কার্যালয়ে সমমনা কয়েকটি রাজনৈতিক দলের এক মত বিনিময় সভা সাবেক মন্ত্রী এম নাজিম উদ্দীন আল আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন বিএনডিপির চেয়ারম্যান শেখ মোস্তাফিজুর রহমান, বাংলাদেশ মানবাধিকার আন্দোলনের সভাপতি মাওলানা মহিবউল্যা শান্তিপুরী,জাতীয় মুক্তি দলের চেয়ারম্যান এটিএম মমতাজুল করিম, বাংলাদেশ স্বাধীনতা পার্টির চেয়ারম্যান মির্জা আজম, বাংলাদেশ জনতা পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান,বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টির চেয়ারম্যান মোঃ হারুন অর রশিদ,বিএনডিপির চেয়াবম্যান শরিফুল ইসলাম, বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা এসএম আমানুল্লাহ, বাংলাদেশ ডেমোক্রেটিক পার্টির মহাসচিব এডঃ সরোয়ার মিয়া,জাতীয় মুক্তি দলের মহাসচিব আব্দুল আহাদ নুর প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
সভায় দেশ ও জাতীর এই ক্রান্তিলগ্নে সমমনা রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে শীঘ্রই "জাতীয় ঐক্য সমন্বয় পরিষদ" নামে একটি জোট আত্মপ্রকাশের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সভায় বক্তারা বৈষম্য বিরোধী ছাএ আন্দোলনের নবগঠিত রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, দেশের স্বাধীনতা একবারই হয়।২৪ ' র বিপ্লব আর স্বাধীনতা নিয়ে দেশে ধুম্রজাল সৃষ্টি করা হচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করার ষড়যন্ত্র চলছে। এটা দেশের জন্য অমঙল বয়ে আনবে।