চট্টগ্রামের আলোচিত মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলার আরেক আসামি সাইদুল ইসলাম সিকদার সাক্কুকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। চট্টগ্রামের রানীরহাট এলাকা থেকে বুধবার (১২ মে) রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৭।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম র্যাবের সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) নুরুল আবছার বলেন, মিতু হত্যায় বুধবার সকালে দায়ের হওয়া মামলার এজাহারের ৭ নম্বর আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে র্যাবের কার্যালয়ে আনা হচ্ছে।
এদিকে বুধবার মিতুর স্বামী সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারকে প্রধান আসামি করে চট্টগ্রাম নগরের পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন মিতুর বাবা ও সাবেক পুলিশ পরিদর্শক মোশাররফ হোসেন।
একই মামলায় বাবুল আক্তার ছাড়াও বাকি সাত আসামি হলেন- মো. কামরুল ইসলাম সিকদার ওরফে মুসা (৪০), এহতেশামুল হক ওরফে হানিফুল হক ওরফে ভোলাইয়া (৪১), মো. মোতালেব মিয়া ওরফে ওয়াসিম (২৭), মো. আনোয়ার হোসেন (২৮), মো. খায়রুল ইসলম ওরফে কালু (২৮), সাইদুল ইসলাম সিকদার ওরফে সাক্কু (৪৫) ও শাহজাহান মিয়া (২৮)।
গত বুধবার সন্ধ্যায় দুবাইয়ের হিন্দ প্লাজায় আরাভ জুয়েলারি দোকানটি উদ্বোধন করেন সাকিব আল হাসান, অভিনেত্রী প্রার্থনা ফারদিন দিঘীসহ অনেকেই। সদ্য ইংল্যান্ড সিরিজ সমাপ্তের পর দুবাইয়ে গিয়ে আবারও আলোচনার জন্ম দিয়েছেন সাকিব আল হাসান। আর তাকে নিয়ে চমক দেখানো আরেক খবর দেন ব্যারিস্টার সুমন।
বৃহস্পতিবার (১৯ মার্চ) ব্যারিস্টার সুমন নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দাবি করেন, সাকিব আল হাসান তাকে একটা বিষয়ে কথা বলায় মারতে এসেছিল। তিনি বিষয়টি এতোদিন কাউকে জানাননি।
ভিডিওতে সুমন বলেন, “সাকিব আল হাসান আমাদের নামী-দামী ক্রিকেটার, যাকে নিয়ে আমরা গর্ববোধ করি। উনি একটা স্বর্ণের দোকান উদ্বোধন করার জন্য চলে গেছেন দু’বাইয়ে।
সেলিব্রেটি যারা আছেন, তাদের কেউ দাওয়াত দিলে যেতেই পারি। আমি সাকিব আল হাসানের কোন দোষ এ পর্যন্ত দেখি না। কিন্তু যখন জানতে পারলাম ডিবির পক্ষ থেকে জানিয়েছিল, ‘আপনি যার দোকান উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন সে একজন পুলিশ কর্মকর্তা হত্যার আসামি। সে পলাতক অবস্থা আছে এবং ইন্টারপোলের সাহায্যে তাকে ধরে আনার চেষ্টা চলছে। তাকে মানা করার পরও সে শোনেন নাই।
ব্যারিস্টার সুমন দাবি করেন, তিনি সেলিব্রেটি হলেও তার বিষয়ে অন্যদের ন্যায় সমান তালে বিচার হওয়া দরকার দেশের প্রচলিত আইনে। সূত্র: মাছরাঙা নিউজ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ১৫তম ব্যাচের এক শিক্ষার্থীর বাবা বেশ কয়েকদিন যাবত COVID-19 এ আক্রান্ত হয়ে নারায়ণগঞ্জ খানপুর হসপিটালে ভর্তি আছেন। তিনি দীর্ঘ ৮/৯ বছর ধরে হার্টের সমস্যা ভুগছেন।
বর্তমানে উনার ফুসফুস ৫০% নষ্ট হয়ে গেছে, সে জন্য ডাক্তার ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দিয়ে রেখেছেন। ডাক্তার ২০ এপ্রিল (মঙ্গল বার ) বলেছেন তাকে দ্রুত ICU তে নিতে হবে, তা না হলে অবস্থা খারাপের দিকে চলে যাবে।
এমতাবস্থায়, উন্নত চিকিৎসা জন্য জবি শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের পরিবারে বাবা ব্যতীত আয় রোজগারের আর কেউ নেই। যা টাকা ছিল সব কিছুই বাবার চিকিৎসার পেছনে এতদিন খরচ হয়ে গেছে।
এছাড়া কিছুদিন আগে আমার আম্মাও করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং তার পেছনেও টাকা খরচ হয়েছে। বর্তমানে আমার বাবার উন্নত চিকিৎসার জন্য সবার নিকট সহযোগিতা চাই। জবিয়ান সাবেক ও বর্তমান সকলের কাছে আমার আবেদন রইলো।
সহযোগীতা পাঠানোর মাধ্যমঃ
মোবাইলঃ 01852059425; বিকাশঃ 01852059425; নগদঃ 01852059425
রকেটঃ 017375969091
আমরা এই মহামারীতে যার যেমন সামর্থ্য অসহায় জবিয়ানের এই পরিবারের পাশে দাঁড়াই।