ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২১ নভেম্বর, ২০২৪
https://www.msprotidin.com website logo

অর্থ আত্মসাতের মামলায় সাহেদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল ১৬ ফেব্রুয়ারি


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ০৩ জানুয়ারী, ২০২১, ১০:৩৩
সাহেদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল

দুদকের অর্থ আত্মসাতের দুই মামলায় রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ১৬ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত। ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েশ রোববার এই দিন ধার্য করেন। এদিন অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত সাহেদকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।

গত বছরের ২২ জুলাই এনআরবি ব্যাংক থেকে হাসপাতালের নামে ঋণ বাবদ দেড় কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাহেদসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ সংস্থার সহকারী পরিচালক সিরাজুল হক। 

অন্যদিকে পদ্মা ব্যাংকের দুই কোটি ৭১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাহেদসহ চারজনের বিরুদ্ধে একই বছরের ২৭ জুলাই মামলা করেন দুদকের উপসহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / এম এ

ঢাকা মেডিকেলে ছেলেকে মৃত ঘোষণা, মা-বাবাকে পেটালেন আনসার সদস্যরা


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১, ১০:৩৩
ঢাকা মেডিকেলে ছেলেকে মৃত ঘোষণা, মা-বাবাকে পেটালেন আনসার সদস্যরা

ফাইল ফটো: লিপি আক্তার

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ছেলেকে মৃত ঘোষণার পর বাবা-মা অন্যত্র সরিয়ে নিচেত চাইলে বাধা হয়ে দাঁড়ায় আনসার সদস্যরা। বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে মা লিপি আক্তারকে এবং বাবা লিটন মিয়া মারধর করেন আনসার সদস্যরা। মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) রাতে ঢামেকের জরুরি বিভাগের ভেতরে এ ঘটনাটি ঘটে। আহত লিপিকে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা স্থানান্তর করা হয়েছে।

শিশুটির বাবা মো. লিটন মিয়া বলেন, ‘হাসপাতালের ২০৪ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি ছিল তার ছেলে আমির হামজা। সন্ধ্যার দিকে চিকিৎসকরা আমার ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন। কিন্তু ছেলের মৃত্যুর বিষয়টি বিশ্বাস হয়নি। এ সময় আমি আমির হামজাকে চিকিৎসার জন্য অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি। 

জরুরি বিভাগের গেট দিয়ে বের হতেই আনসার সদস্যরা বাধা দেন এবং চার দিকের গেট আটকে দেন। এ সময় এনিয়ে তাদের সঙ্গে আমার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে কয়েকজন আনসার সদস্য আমার স্ত্রী লিপিকে তাদের কাছে থাকা অস্ত্র দিয়ে আঘাত করাসহ কিল-ঘুষি মারেন। এমন পরিস্থিতিতে আমি ছাড়াতে গেলে আমাকেও মারধর করেন আনসার সদস্যরা।

আহত লিপি আক্তার বলেন, আমার ছেলেকে আমি নিয়ে যাবো, আনসার সদস্যরা কেন বাধা দেবে? এটা বলাতে তারা আমাকে মারধর করেছেন। আমার স্বামী ছাড়াতে গেলে তাকেও মারধর করা হয়। আমি এর বিচার চাই।

জরুরি বিভাগে থাকা কয়েকজন রোগীর স্বজন জানান, একজন নারীর গায়ে হাত তুলেছেন আনসার সদস্যরা। এটা কখনোই মেনে নেওয়া যায় না। একে তো তার ছেলে মারা গেছে, এতে তার মাথা ঠিক থাকার কথা না। মা-তো পাগলামী করতেই পারেন। তাই বলে একজন নারীর গায়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোকজন এভাবে হাত দেবে!

মৃত শিশুর বাবা মো. লিটন মিয়া আরও জানান, তাদের বাসা তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল কুনিপাড়া এলাকায়। তার একমাত্র ছেলে আমিরহামজা গত ১৯ মার্চ সকালের দিকে পূর্ব নাখালপাড়া এলাকায় একটি কারখানার টিনের ছাদে তার ঘুড়ি আনেত যায়। সেখানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নিচে পরে যায়। এতে তার মাথায় আঘাত পায়। সেই দিনই তাকে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মঙ্গলবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়।

ঢামেক হাসপাতালের আনসার কমান্ডার (পিসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, জরুরি বিভাগের মৃত শিশুর স্বজনদের সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। যদি কোনো আনসার সদস্যদের বিরুদ্ধে নারীকে মারধর করার প্রমাণ মেলে, তবে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  

ঢামেক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক বলেন, শুধু আনসার সদস্য কেন? অন্য কেউ-ই কোনো নারীর গায়ে হাত দিতে পারেন না। এ রকম ঘটনা ঘটে থাকলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, এরইমধ্যে বিষয়টি নিয়ে পুলিশকে ​ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার বিষয়ে সিদ্ধান্ত পরিস্থিতি দেখে: শিক্ষামন্ত্রী


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ১৫ জুন, ২০২১, ০২:৩২
এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার বিষয়ে সিদ্ধান্ত পরিস্থিতি দেখে: শিক্ষামন্ত্রী

ফাইল ছবি । ডা. দীপু মনি

করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি দেখে চলতি বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা গ্রহণের বিষয়টি বিবেচনা করা হবে বলে মন্তব্য জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

এর আগে গত রবিবার (১৩ জুন) এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে নেওয়া সম্ভব না হলে বিকল্প ব্যবস্থার চিন্তাভাবনা চলছে বলে জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি জানান, চেষ্টা করছি সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা নেওয়ার। এখন সেটিও যদি না হয়, আমরা তার বিকল্প নিয়েও চিন্তা-ভাবনা করছি।

দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। চলতি বছরের ১৩ জুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার কথা থাকলেও তা পিছিয়ে ৩০ জুন পর্যন্ত ছুটি বৃদ্ধি করা হয়েছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - অপরাধ