ঢাকা বুধবার, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪
https://www.msprotidin.com website logo

অল্প বয়সে বিয়ে করাটা ভুল ছিল: মধুমিতা সরকার


বিনোদন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১, ১০:৫৮
অল্প বয়সে বিয়ে করাটা ভুল ছিল: মধুমিতা সরকার

ফাইল ছবি

ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মধুমিতা সরকার। ব্যক্তিজীবনে এই অভিনেত্রী বিয়ে করেছিলেন অভিনেতা সৌরভ চক্রবর্তীকে। ২০১৫ সালে তাদের বিয়ে হয়। চার বছর সংসার করার পর ২০১৯ সালে তারা বিবাহবিচ্ছেদ করেন। বিয়ের সময় মধুমিতার বয়স ছিল ২১ বছর। ওই বয়সে বিয়ে করাটাই ভুল ছিল বলে মনে করেন অভিনেত্রী। 

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘খুব অল্প বয়সে বিয়ে করাটা ভুল ছিল। যদি তাড়াহুড়ো করে বিয়েটা না করতাম, তাহলে ক‌্যারিয়ারে আরো বেশি ফোকাস করতে পারতাম।’ তবে প্রাক্তন স্বামী সৌরভের সঙ্গে কাটানো সময়টা নিয়ে তার আফসোস নেই বলেও জানালেন মধুমিতা। তার ভাষ্য, ‘আমাদের কিছু ভালো স্মৃতি রয়েছে। ওর সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলো নিয়ে আমার কোনো আফসোস নেই।’

ভালোবেসেই বিয়ে করেছিলেন সৌরভ ও মধুমিতা। এরপরও কেন ভেঙে গেছে তাদের সংসার? এমন প্রশ্নের জবাবে অভিনেত্রী বলেন, ‘হয়তো আমাদের গুরুত্বটা আলাদা ছিল; তবে সঠিক বলতে পারব না। আমি খুব রোমান্টিক মানুষ। একদম খাদের কিনারায় না চলে যাওয়া পর্যন্ত সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করেছিলাম। এখন মনে হয় বিয়েটা ভেঙে আরো আগে বেরিয়ে আসা উচিৎ ছিল।’

এদিকে কিছুদিন আগেই সৌরভ জানান, মধুমিতার সঙ্গে সংসার করতে পারেননি। তাই এখন আর কোনো কাজও করতে চান না। কাজ করাটা অস্বস্তিকর হবে বলে মনে করেন তিনি। তবে মধুমিতার ধারণা ভিন্ন। তার ভাষ্য, ‘সৌরভের প্রতি যে অনুভূতিগুলো ছিল, এখন তা হারিয়ে গেছে। তাই পেশাদার অভিনেত্রী হিসেবে সৌরভের মতো একজন মেধাবী অভিনেতার সঙ্গে কাজ করতে আমার কোনো অসুবিধা হবে বলে মনে হয় না।’

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

২০১০ সালে বিশ্বকাপে ঝড়তোলা পপ তারকা শাকিরার বিবাহ-বিচ্ছেদ


বিনোদন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ০৫ জুন, ২০২২, ০৮:৫৩
২০১০ সালে বিশ্বকাপে ঝড়তোলা পপ তারকা শাকিরার বিবাহ-বিচ্ছেদ

ফাইল ছবি

দীর্ঘ ১ যুগের সম্পর্কের অবসান ঘটেছে। বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন জনপ্রিয় পপ গায়িকা শাকিরা এবং তার সঙ্গী তারকা ফুটবল খেলোয়াড় জেরার্ড পিকে। তাদের দুটি সন্তান রয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপি গত শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

এক যৌথ বিবৃতিতে সদ্য বিচ্ছেদের পথে হাঁটা এই তারকা জুটি জানান, আমরা দুঃখিত যে আমরা আমাদের বিচ্ছেদের বিষয়টি নিশ্চিত করছি। আমাদের সর্বাধিক অগ্রাধিকার, আমাদের সন্তান। তাদের ভালোর জন্য আমরা আমাদের গোপনীয়তাকে সম্মান জানানোর অনুরোধ করছি।

অবশ্য যতটা সহজভাবে তারা বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন, বিষয়টা ততটা সহজ নয়।  শোনা যাচ্ছে পিকের পরকীয়াই নাকি বিচ্ছেদের অন্যতম কারন। এমনকি বিচ্ছেদের কারণে শাকিরাকে ‘অ্যাংজাইটি অ্যাটাক’ কারণে হাসপাতালে পর্যন্ত যেতে হয়। অ্যাম্বুলেন্সে উঠার সময়ও নাকি জনপ্রিয় এই তারকা কাঁদছিলেন!

পিকে আর শাকিরার গল্পের শুরুটা ২০১০ সালে। সে বছর বিশ্বকাপ ফুটবলের থিম সং গেয়েছিলেন এই পপ তারকা। বিশ্ব আক্রান্ত হয়েছিল শাকিরার গানের জ্বরে। সেই আঁচ লেগেছিল স্প্যানিয়ার্ড ডিফেন্ডার জেরার্ড পিকেরও। ১০ বছরের বড় শাকিরার সঙ্গে প্রণয়ে জড়ান তিনি। এরপর একই ছাদের নিচে কেটে গেছে ১২টি বছর। দুই সন্তানও রয়েছে এই দম্পতির। তবে টান কমে যাবে ভেবে বিয়ের পিঁড়িতে না বসলেও বন্ধনটা শেষে সমাপ্তিই টানল। সম্প্রতি শাকিরার একটি গানে তাদের বিচ্ছেদের ইঙ্গিত ছিল। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

রুশ ক্ষেপনাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনের আরেকটি শহর বিধ্বস্ত


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই, ২০২২, ১১:৪৩
রুশ ক্ষেপনাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনের আরেকটি শহর বিধ্বস্ত

ফাইল ছবি

ইউক্রেনের চুহুভ শহরে রুশ বাহিনী ১০ দফা ক্ষেপনাস্ত্র ছুড়ার ফলে বিধ্বস্ত হয়েছে সেখানকার একটি স্কুল ও বহু বেসামরিক ভবন। গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে একটি জাদুঘরও।

সোমবারের এ হামলায় খারকিভ থেকে ৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বের শহরটি বিধ্বস্ত হয়। খবর রয়টার্সের।

স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, রুশ বাহিনীর এস থ্রি হান্ড্রেড অ্যান্টি ক্রাফট মিসাইলে বিধ্বস্ত হয় একটি স্কুল ও বহু বেসামরিক ভবন। গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় একটি জাদুঘর। আবর্জনার নিচে তিন জন জীবিত আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে, তাই উদ্ধারে ধ্বংসস্তুপ সরিয়ে চলছে অনুসন্ধানের কাজ।

এদিকে দোনেৎস্কে বিমান হামলা বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। বাখমুত, ক্রমাতোরস্ক, চাসিভ ইয়ার, স্লোভিয়ানস্ক শহরে চলছে একটানা হামলা। আক্রমণ করা হচ্ছে আশপাশ এলাকাগুলোতেও।

উল্লেখ্য, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে রাশিয়া বিরামহীন হামলা চালিয়ে আসছে ইউক্রেনে। এ যুদ্ধে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটলেও দুপক্ষের কেউ যুদ্ধক্ষেত্র থেকে সরে আসেনি। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook