উল্টাপাল্টা কথার জন্য প্রায় সময়ই বিতর্কিত হন রাখি সাওয়ান্ত। বিভিন্ন আলোচিত ইস্যু নিয়ে নিজের মনগড়া কথা বলে খবরের শিরোনামে চলে আসেন বলিউডের এই অভিনেত্রী। এজন্য তাকে নানা আলোচনা-সমালোচনার শিকারও হতে হয়। কিন্তু তাতে তার কিছুই আসে যায়না। সে চলে তার নিজের গতিতেই।
এবার সুপারস্টার আমির খান ও কিরণ রাওয়ের বিবাহবিচ্ছেদের খবরে মন্তব্য করে ফের আলোচনায় আসলেন রাখি।
এ বিষয়ে রাখি বলন, ‘আমার সংসারই হচ্ছে না, আর ওদিকে মানুষের ডিভোর্স হচ্ছে’।
এর আগে বেশ কয়েকবারই রাখি নিজেকে বিবাহিত দাবি করে জানান, তার স্বামীর নাম ঋতেশ। যিনি প্রবাসী। কিন্তু কে সেই ঋতেশ, দেখতেও বা কেমন তিনি, সেটা আজ অব্দি প্রকাশ্যে আসেনি। তাই প্রশ্ন থেকে যায়, আদৌ কি বিয়ে করেছেন রাখি?
প্রসঙ্গত, সালমান খান সঞ্চালিত টিভি শো ‘বিগ বস’-এ অংশ নিয়ে রাখি বলেছিলেন, ‘আমার স্বামী ক্যামেরার সামনে আসতে চাইছে না। বর্তমানে ইউরোপে রয়েছে সে। আমার বিয়ে যে এভাবে ট্র্যাজেডি হয়ে যাবে, তা আগে বুঝতে পারিনি।’
বলিউডের পর এবার টালিউডে বসতে যাচ্ছে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের আসর। বুধবারের (৩১ মার্চ) এ আসরে দেওয়া হবে এবারের ফিল্মফেয়ার পুরস্কার।
মূলত ২০১৯ সালের মুক্তিপ্রাপ্ত কলকাতার বাংলা সিনেমাগুলো থেকে বাছাই করে এ পুরস্কার দেওয়া হবে। এদিকে মনোনয়ন প্রাপ্তদের নাম প্রকাশ করা হয়েছে সোমবার (২৯ মার্চ)।
প্রকাশিত এ মনোনয়নে দেখা যায়, এবারও ওপার বাংলায় (পশ্চিমবঙ্গে) মনোনয়ন পেয়েছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ‘রবিবার’ ও ‘বিজয়া’ সিনেমার জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (সমালোচক) বিভাগে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে জয়া আহসানকে।
একই বিভাগে জয়া ছাড়াও মনোনয়ন পেয়েছেন রাইমা সেন (তারিখ), সোহিনী সরকার (ভিঞ্চি দা), শুভশ্রী গাঙ্গুলি (পরিণীতা) ও ঈশা সাহা (সোয়েটার)।
ইয়েমেনের সামরিক বাহিনী ১৮টি ড্রোন ও ৮টি ক্ষেপণাস্ত্রের সাহায্যে সৌদি আরবে হামলা চালিয়েছে। ইয়েমেনে সৌদি আরবের আগ্রাসন শুরুর বার্ষিকীতে পাল্টা এই আক্রমণ চালালো ইয়েমেনিরা। ২০১৫ সালের ২৬ মার্চ ইয়েমেনে বিমান হামলা শুরু করে সৌদি আরব ও তার মিত্র দেশগুলো।
শুক্রবার ইয়েমেনের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইয়াহিয়া সারি বলেছেন, এবারের হামলায় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে জুলফিকার, বাদ র ও সায়ির মডেলের ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে। ড্রোনগুলো ছিল 'সামাদ-৩' মডেলের।
তিনি বলেন, ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রগুলো দিয়ে রাস আল তানুরায় আরামকো কোম্পানির পাশাপাশি আরও কয়েকটি অবস্থানে হামলা চালানো হয়।
এছাড়া দাম্মামের কিং আব্দুল আজিজ বিমান ঘাঁটিতেও আঘাত হেনেছে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র। পরবর্তীতে আরও কঠোর ও ধ্বংসাত্মক হামলা চালাতে ইয়েয়েনিরা প্রস্তুত রয়েছে বলে তিনি জানান।
২০১৫ সালের ২৬ মার্চ থেকে শুরু হওয়া সৌদির আগ্রাসন আজও চলমান। এসব হামলার সহযোগিতা দিয়ে আসছে সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ কয়েকটি আঞ্চলিক দেশ, ইউরোপ ও আমেরিকা। ইয়েমেনিরা এই আগ্রাসনের জন্য মূলত আমেরিকাকেই দায়ী করে আসছে।