a
ফাইল ফটো
লা লিগার চলতি মৌসুমে সেল্তা ভিগোকে ২-০ গোলে পরাজিত করে শীর্ষস্থান দখল করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। এর আগে শীর্ষ স্থান ছিলো অ্যাতলেটিকোর দখলে।
নিজেদের মাঠে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ম্যাচের শুরুতে এগিয়ে যায় রিয়াল। মার্কো আসানসিওর পাস থেকে ষষ্ঠ মিনিটে প্রতিপক্ষের জালে বল জড়ান লুকাস ভাসকুয়েস।
প্রথম গোল হজম করে ম্যাচে ফিরতে চেষ্টা করেছিলো সেল্তা ভিগো। কিন্তু কাজের কাজ করতে পারেনি তারা। প্রথমার্ধে এই ব্যবধানের সমতা আনতে পারেনি তারা।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে আবারও এগিয়ে যায় রিয়াল মাদ্রিদ। ৫৩তম মিনিটে আসানসিওকে দিয়ে করান দলের দ্বিতীয় গোল। শেষ পযর্ন্ত এই ব্যবধান ধরে রেখে তিন পয়েন্ট আদায় করে নেয় জিজুর শিষ্যরা।
সিংহাসনে বসা রিয়ালের পয়েন্ট ১৭ ম্যাচে ৩৬। তবে তাদের চেয়ে ৩ ম্যাচ কম খেলে ৩৫ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে নেমে গেছে অ্যাতলেটিকো।
ফাইল ছবি
ইংলিশ লিগের আট ব্রাজিলিয়ান খেলোয়াড়কে নিষিদ্ধ করেছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (ফিফা)।
চলতি আন্তর্জাতিক বিরতিতে ব্রাজিলের হয়ে খেলতে যাননি ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা মূল দলের ৯ ফুটবলার। কেননা ক্লাবের হয়ে ফের খেলতে হলে আগে ১০ দিনের আইসোলেশনে থাকতে হবে। সেই ৯ ফুটবলারের আটজনকে নিষিদ্ধ করেছে ফিফা।
ফলে ফিফার নিয়ম অনুযায়ী, ৫ দিন ক্লাবগুলোর হয়ে মাঠে নামতে পারবেন না। আগামী ১০ থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর কোনো ম্যাচ খেলতে পারবেন না তারা।
নিষিদ্ধ হওয়া আট খেলোয়াড় হলেন- রবার্তো ফিরমিনো, ফ্যাবিনিও, আলিসন বেকার, এডেরসন, গ্যাব্রিয়েল জেসুস, ফ্রেড, থিয়াগো সিলভা, রাফিনিয়া। নিষেধাজ্ঞা না পাওয়া একমাত্র ফুটবলার হলেন এভারটনের রিচার্লিসন। টোকিও অলিম্পিক ফুটবলে খেলায় তার প্রতি নমনীয়তা দেখিয়েছে ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন (সিবিএফ)।
লাল তালিকার অন্তর্ভুক্ত দেশের খেলোয়াড়দের শর্ত জুড়ে দিয়েছিল ক্লাবগুলো। তা উপেক্ষা করেই জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন চার আর্জেন্টাইন ফুটবলার। তবে নিজেদের ফুটবলাররা না আসায় ক্ষুব্ধ হয়েছে সিবিএফ। তাই ফিফার কাছে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে তারা আপিল করেছে।
ফিফা ব্রাজিলের ফুটবল ফেডারেশনের আবেদনের প্রেক্ষিতে এমন সিদ্ধান্তের কথা ক্লাবগুলোকে জানিয়ে দিয়েছে।
সংগৃহীত ছবি
গতকাল ৭মে শুক্রবার আল আকসা মসজিদে নামাজের উদ্দেশ্যে জড়ো হওয়া হাজার হাজার ফিলিস্তিনিদের উপর ভয়াবহ তান্ডব চালিয়েছে ইসরায়িলি সেনাবাহিনী।
নির্বিচার গুলিতে আহত হয়েছে অন্তত ১৮০ জন ফিলিস্তিনি। এর মধ্যে ৮০ জনের অবস্থা গুরুতর বলে জানিয়েছে রেড ক্রিসেন্ট। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে জুমাতুল বিদার পর থেকেই ইসরায়িলি দখল দারিত্বের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করা হয় শেখ জাররাহসহ পুর্ব জেরুজালেমের বিভিন্ন স্থানে।
ইফতারের পর রমজানের বিজোড় রাত্রিতে লাইলাতুল কদর সন্ধানে নামাজ আদায় করার জন্য আল আকসা মসজিদে একত্রিত হয় হাজার হাজার ফিলিস্তিনিরা। এসময় তাদের উপর পশুর মত হামলে পড়ে ইসরাইলি সেনাবাহিনীর একটি দল। এমনকি যারা নামাজে ছিলেন তারাও এ হামলা থেকে রক্ষা পায়নি।
নামাজে আসা মুসুল্লিদের লক্ষ্য করে চালানো হয় গুলি এবং তাদেরকে মসজিদ থেকে পিটিয়ে বের করে দেওয়া হয়। তাদের উপর ছোড়া হয় বেশ কিছু টিয়ারশেল। এই সময় কয়েকজন ফিলিস্তিনিকে আটকও করা হয়।