ইংল্যান্ডের 'বিগ সিক্স' বলে পরিচিত আর্সেনাল, চেলসি, লিভারপুল, ম্যানচেস্টার সিটি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও টটেনহ্যাম হটস্পারসহ ইউরোপের ১২টি বিখ্যাত ক্লাব একজোট হয়ে একটি নতুন প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে একমত হয়েছে, যার নাম ইউরোপিয়ান সুপার লিগ বা ইএসএল।
নতুন এই টুর্নামেন্ট নিয়ে ফুটবল ভক্তদের মধ্যে তো বটেই বিশ্ব ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা, ইউরোপিয়ান ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থান ইউয়েফা এবং বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানরা পর্যন্ত চরম নিন্দা জানাচ্ছে।
বাকী ছয়টি ক্লাব হচ্ছে: রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা, ইন্টার মিলান, জুভেন্টাস, এসি মিলান ও আতলেটিকো মাদ্রিদ। এই ক্লাবগুলো যে নতুন প্রতিযোগিতার ব্যাপারে সম্মত হয়েছে সেটি সপ্তাহের মাঝামাঝি সময়ে আয়োজিত হবে।
ইএসএল- ইউরোপিয়ান সুপার লিগ, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তারা চালু করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে এবং আরো তিনটি ক্লাব যোগ দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পুরুষ ও নারী দুই বিভাগেই ফুটবল টুর্নামেন্টটি আয়োজিত হবে।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন সরাসরি এই নতুন পরিকল্পনার সমালোচনা করে নিজের টুইটারে লিখে বলেছেন, এটা ফুটবলের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
মি. জনসন লেখেন, "ঘরোয়া লিগের মূলে আঘাত করবে এটা। ভক্তদের শঙ্কায় ফেলবে। এই ক্লাবগুলোর উচিৎ ভক্তদের ও ফুটবল কমিউনিটির কাছে জবাবদিহি করা। এদিকে জার্মান দুই ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ ও বরুসিয়া ডর্টমুন্ড এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করেছে এক বিবৃতিতে ক্লাব কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে তারা এই টুর্নামেন্টে অংশ নিবে না।
আজ ২৬,০৭,২০২১খ্রিঃ পীরওলি, কালিয়া, নড়াইল এর খানকাহপাড়া সবুজ সংঘের মহাসচিব জনাব মাসুম খান, মহল্লার যুবদের ফুটবল দিয়ে আনন্দিত করলেন। মহামারী করোনা'র কারনে, সারাদেশে যখন স্কুল কলেজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ, তাদের মানষিক মনোবল যাতে নষ্ট না হয় তাই এই উদ্যোগ।
উপস্থিত ছিলেন সংঘের সভাপতি তানভীর হাসান বাপ্পি, ও খানকাহ পাড়া সবুজ সংঘের ভ্রমণ বিষয়ক সম্পাদক জনাব মোহাম্মদ আলফাজ শেখ।
২০ বছর দীর্ঘ যুদ্ধের পর আফগানিস্তান ছেড়ে চলে যাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো বাহিনী। দেশটি থেকে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার অভিযানের বিষয়ে অবশেষে বক্তব্য দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসির বরাতে জানা যায়, বাইডেন তার বক্তব্যে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র তালেবানের সঙ্গে ‘ক্রমাগত যোগাযোগ’ রাখছে।
তিনি আরো বলেন, এখন যে জঙ্গি গোষ্ঠী দেশটিকে নিয়ন্ত্রণ করছে, তাদের বলছি যে তারা যদি আমেরিকানদের উপর কোনো হামলা চালায় তাহলে তারা যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে "দ্রুত এবং জোরালো প্রতিক্রিয়া" পাবে। মার্কিন কর্মকর্তারা এখনো যে কোনও সন্ত্রাসী হামলার উপর নজরদারি করছেন।
এর আগে বুধবার ( ১৮ আগস্ট) বাইডেন এবিসিকে বলেছেন, ৩১ আগস্টেও মধ্যে সব মার্কিন নাগরিকদের সরিয়ে আনা সম্ভব না হলে প্রয়োজনে এই তারিখের পরেও মার্কিন সেনা আফগানিস্তানে অবস্থান করতে পারে।
পেন্টাগনের মুখপাত্র জন কির্বি বৃহস্পতিবার এক ব্রিফিংয়ে বলেছেন, আমেরিকা সময়সীমা পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয়নি, তবে এধরণের সময় পরিবর্তনের জন্য তালেবানদের সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন হবে।