আজও বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় রাজধানী ঢাকার অবস্থান ৪ নম্বরে দেখা গেছে। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ছিলো ১৯৮, যা বাতাসের মানকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে নির্দেশ করে।
ঢাকায় আজ সকাল থেকেই কুয়াশার সঙ্গে শীতের তীব্রতা বেড়েছে অনেক, সূর্য্যেরও দেখা নেই। এমন অবস্থাতে ধুলাবালি-ধোঁয়া কম থাকার পরও ঢাকার বাতাস স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।
একই সময়ে ২৭২ স্কোর নিয়য়ে তালিকায় প্রথম স্থানে আছে ভারতের শহর কোলকাতা। এই শহরের বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’। ২২৩ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছে পাকিস্তানের করাচি।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার দূষিত বাতাসের শহরের তালিকা প্রকাশ করে। বাতাসের মান প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হতে থাকে। সে অনুযায়ী আইকিউ এয়ারের সূচক আপডেট হতে থাকে।১৫১-২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
এছাড়া ২০১-৩০০ একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ ও ৩০১-৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সূত্র: ইত্তেফাক
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ২০১ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১৫ হাজার ৫৯৩ জন।
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১১,১৬২ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৯ লাখ ৭৭ হাজার ৫৬৮ জন।
আজ বুধবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ৫৯৮৭ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৮ লাখ ৫০ হাজার ৫০২ জন।
উচ্চ রক্ত চাপের রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। শুধু ভারতেই প্রতি বছর ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষ উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যায় আক্রান্ত হন। উচ্চ রক্ত চাপের অন্যতম প্রধান কারণ মানসিক চাপ। এ ছাড়াও অনিয়ন্ত্রিত খাওয়ার অভ্যাস, নিয়মহীন জীবনযাপনও উচ্চ রক্ত চাপের কারণ।
উচ্চ রক্ত চাপের নিয়ন্ত্রণে না রাখলে স্ট্রোক বা হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখার সর্বোত্তম উপায় হল প্রতিদিনের খাওয়া-দাওয়ায় কিছু পরিবর্তন আনা। কম চর্বিযুক্ত খাবার, ফলমূল, শাকসব্জি বেশি বেশি করে খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোল।
রক্তচাপের নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিম্নের খাবারগুলো খেতে হবে:
বিটের রস:
ধমনী শিথিল রেখে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে বিটের রস। প্রতিদিন ২৫০ মিলি বিটের রস পান করলে উচ্চ রক্ত চাপের আশঙ্কা অনেকাংশ কমে যায়।
পিঁয়াজ:
প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন সমৃদ্ধ পিঁয়াজ রক্তনালী প্রসারিত করে। এটি প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সেই সঙ্গে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার মতো সমস্যাও নিয়ন্ত্রণ করে। এ ছাড়া পিঁয়াজের ত্বকে রয়েছে কোয়ারসেটিন, যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
কলা:
পটাশিয়াম সমৃদ্ধ কলা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভীষণভাবে সাহায্য করে। প্রতিদিন একটি করে কলা খাওয়ার অভ্যাস করলে উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে স্থায়ীভাবে। সূত্র:বিডি প্রতিদিন