a
ফাইল ছবি
ইউক্রেনের সেনাবাহিনী অস্ত্র সমর্পণ করলে কিয়েভের সাথে আলোচনায় বসতে রাজি আছে রাশিয়া। শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ।
এসময় তিনি বলেন, ‘রাশিয়া চায় না কোনো নব্য নাৎসি ইউক্রেনের ক্ষমতায় থাকুক।’ একই সংবাদ সম্মেলনে ল্যাভরভ বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেনকে সামরিকভাবে নিরস্ত্রীকরণ করতে চায়। ইউক্রেন দখলের কোনো পরিকল্পনা মস্কোর নেই বলেও দাবি করেছেন ল্যাভরভ।
বৃহস্পতিবার ইউক্রেনে সরাসরি সেনা অভিযান শুরু করেছে মস্কো। যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপের নানা দেশ থেকে রাশিয়ার ওপর বেশকিছু নিষেধাজ্ঞা দেয়া হলেও ন্যাটো জোটসহ মার্কিন মিত্ররা জানায়, তারা সরাসরি কেউ ইউক্রেনের হয়ে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে না। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
আফগান সেনাবাহিনীর সদস্যরা জীবন বাঁচাতে সাজোয়া যানসহ বিভিন্ন যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে ইরানের সীমানায় ঢুকে পড়েছিল। মার্কিন বাহিনী দেশটি ছেড়ে যাওয়ার পর সেই অস্ত্রগুলো তালেবানের কাছে হস্তান্তর করেছে ইরান।
মধ্যপ্রাচ্যের জনপ্রিয় গণমাধ্যম ‘আমওয়াজ মিডিয়া’র বরাত দিয়ে এ খবর দিয়েছে আল-জাজিরা।
গত ১৫ আগস্ট রাজধানী কাবুল দখলের মাধ্যমে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় তালেবান। এর মধ্য দিয়ে দেশটিতে দীর্ঘ ২০ বছরের মার্কিন দখলদারিত্বের অবসান ঘটে।
কাবুল দখলের আগে মাত্র কয়েক দিনের মধ্যে দেশটির বিভিন্ন রাজ্য একের পর এক দখল করে নেয় তালেবান। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে দেশ থেকে পালিয়ে যান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি।
এর আগে যখন বিভিন্ন প্রদেশ তালেবান দখল করছিল, তখন জীবন বাঁচাতে যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে আফগানিস্তানে সীমানা পেরিয়ে ইরানে ঢুকে পড়েছিল আফগান সেনাবাহিনীর সদস্যরা। পরে সেই অস্ত্রগুলো জব্দ করেছিল ইরানের সেনাবাহিনী।
ফাইল ছবি
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব বর্ষ উপলক্ষে দেশবাসীকে শপথবাক্য পাঠ করিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। .বৃহস্পতিবার (১৬ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটা জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজা থেকে তিনি এ শপথ পড়ান।.
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ শিরোনামে বৃহস্পতি ও শুক্রবার (১৬ ও ১৭ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আয়োজনের প্রথমদিন ১৬ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী সবাইকে শপথ বাক্য পাঠ করান।.
সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের শপথ:
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তি-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা।
আজ বিজয় দিবসে দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে, শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেবো না— দেশকে ভালোবাসবো, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করবো। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলবো।