চীনের গোয়েন্দা বেলুন শনাক্ত ও তা ধ্বংস করার উত্তেজনার মধ্যেই এবার কানাডার আকাশে ‘রহস্যজনক বস্তুর’ দেখা পাওয়া গেছে। পরে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে কথা বলে যৌথভাবে যুদ্ধবিমান পাঠিয়ে সেটা ধ্বংস করা হয়েছে। রহস্যজনক বস্তুটি কী ছিল, সেটা নিশ্চিত করে জানাতে পারেননি প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।
এর আগে শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে আলাস্কার আকাশে এই ধরনের একটি বস্তু গুলি করে ভূপাতিত করে আমেরিকা। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো শনিবার বলেন, তার নির্দেশে কানাডার আকাশসীমায় একটি ‘অশনাক্তকৃত বস্তু’ নামানো হয়েছে।
ট্রুডোর ভাষ্য, আমি কানাডার আকাশসীমা লঙ্ঘনকারী একটি অজ্ঞাত বস্তুকে ভূপাতিত করার নির্দেশ দেই। কানাডিয়ান এবং মার্কিন বিমান আকাশে ওড়ে। একটি মার্কিন এফ-২২ সফলভাবে বস্তুটিতে গুলি করে ভূপাতিত করে।
ট্রুডো আরও বলেন, তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সাথে কথা বলেছেন। কানাডিয়ান বাহিনী গুলি করে নামানো বস্তু উদ্ধার অভিযানের নেতৃত্ব দেবে। এ বিষয়ে সিএনএন হোয়াইট হাউসের কাছে মন্তব্য চেয়েছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ইয়েমেনের সামরিক বাহিনী ১৮টি ড্রোন ও ৮টি ক্ষেপণাস্ত্রের সাহায্যে সৌদি আরবে হামলা চালিয়েছে। ইয়েমেনে সৌদি আরবের আগ্রাসন শুরুর বার্ষিকীতে পাল্টা এই আক্রমণ চালালো ইয়েমেনিরা। ২০১৫ সালের ২৬ মার্চ ইয়েমেনে বিমান হামলা শুরু করে সৌদি আরব ও তার মিত্র দেশগুলো।
শুক্রবার ইয়েমেনের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইয়াহিয়া সারি বলেছেন, এবারের হামলায় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে জুলফিকার, বাদ র ও সায়ির মডেলের ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে। ড্রোনগুলো ছিল 'সামাদ-৩' মডেলের।
তিনি বলেন, ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রগুলো দিয়ে রাস আল তানুরায় আরামকো কোম্পানির পাশাপাশি আরও কয়েকটি অবস্থানে হামলা চালানো হয়।
এছাড়া দাম্মামের কিং আব্দুল আজিজ বিমান ঘাঁটিতেও আঘাত হেনেছে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র। পরবর্তীতে আরও কঠোর ও ধ্বংসাত্মক হামলা চালাতে ইয়েয়েনিরা প্রস্তুত রয়েছে বলে তিনি জানান।
২০১৫ সালের ২৬ মার্চ থেকে শুরু হওয়া সৌদির আগ্রাসন আজও চলমান। এসব হামলার সহযোগিতা দিয়ে আসছে সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ কয়েকটি আঞ্চলিক দেশ, ইউরোপ ও আমেরিকা। ইয়েমেনিরা এই আগ্রাসনের জন্য মূলত আমেরিকাকেই দায়ী করে আসছে।
মেগান-কেলি প্রেম কাহিনী সারা দুনিয়া জানে এমন একটি ঘটনা। প্রচন্ড প্রেম এক আগুনের দুটি শিখার ন্যায় ।বহুল আলোচিত ট্রান্সফরমার ছবির অভিনেত্রী মেগান ফক্সেরআঙুলে হীরার আংটিটা তাদের সম্পর্কের গভীরতা জানান দেয়।
বাস্তবে অনেক অনেক দূর এগিয়ে গেছে তারা ।গায়ক মেশিন গান কেলির সাথে তিনি অভিনয় করছেন মিডনাইট ইন দ্য সুইচগ্রাস ছবিতে। অপরাধ ও থ্রিলার ঘরানার এ ছবি পরিচালনা করছেন র্যান্ডাল এইমেট। সম্প্রতি একটি জনপ্রিয় মার্কিন টিভি অনুষ্ঠান ‘স্যাটারডে নাইট লাইভ’-এর জন্য মহড়াতেও অংশ নিয়েছেন দুজন। গত বৃহস্পতিবার নিউইয়র্ক সিটিতে গাড়ি থেকে নামার সময় ক্যামেরাবন্দী হয়েছেন মেগান। বাঁ হাতের আঙুলে দেখা গেছে হীরার একটি বড় আংটি। ছবিটি অনলাইনে ছড়িতে পড়তেই সবাই বুঝে নিয়েছেন, মেগান-কেলির সম্পর্ক পরিনতির দিক যাচ্ছে । প্রথম দেখার স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে মেগান বলেছিলেন, ‘আমার ভেতর এক রকম বুনো হাওয়া বয়ে গিয়েছিল। কী হয়েছিল, তা আমি নিজেও বলতে পারব না।’
গেল বছর ট্রাভিস বার্কারের সঙ্গে দ্বৈত কণ্ঠে মেশিন গান কেলি গেয়েছেন ‘ব্লাডি ভ্যালেনটাইন’ গানটি। সেই গানের সংগীতচিত্রে মডেল হয়েছিলেন মেগান। ট্রান্সফরমার চলচ্চিত্রের সিরিজসহ বেশকিছু সিনেমায় অভিনয় করেছেন মেগান। ৯ বছরেরও অধিক সময় আগে স্বামীর সঙ্গে ঝামেলা হয়েছিল মেগানের। সেই সময়ই তাঁর প্রেম হয়ে যায় গায়ক কেলির সঙ্গে। যদিও নভেম্বর পর্যন্ত স্বামী ব্রিয়ান অস্টিন গ্রিনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে ছাড়াছাড়ি হয়নি মেগানের। তাঁদের তিন সন্তান নোয়া, বধি ও জার্নি।
কেলিও ক্যাসি নামের এক কন্যাসন্তান এর জনক।কেলি অভিনীত ছবির নাম হলো প্রজেক্ট পাওয়ার, দ্য ডার্ট, নার্ভসহ।এ ছাড়াও আরো বেশ কিছু হলিউড ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি । তাঁর বেশ কিছু গানের অ্যালবামও প্রকাশিত হয়েছে ।