যুক্তরাষ্ট্র আবারও আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে সামরিক হামলা চালিয়েছে। আজ রবিবার আইএসকে লক্ষ্য করে এই রকেট হামলা চালায়। তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের খবর পাওয়া যায়নি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানায়। এতে বলা হয়, দুই মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন যে- কাবুলে যুক্তরাষ্ট্র সামরিক হামলা অব্যাহত রেখেছে। তবে এটি এখনো অস্পষ্ট যে, কাবুল বিমানবন্দরের কাছেই আজ যে একটি আবাসিক ভবনে রকেট হামলার সঙ্গে সামরিক হামলার কোনো সংযোগ রয়েছে কিনা।
এদিকে, কাবুল বিমানবন্দরের কাছাকাছি এলাকায় আবারও বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। আজ রবিবার এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। টেলিভিশনে প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজে আকাশে কালো ধুঁয়া উড়তে দেখা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় একটি অফিস ভবনে গুলি করা হয়েছে। এসব গুলাগুলিতে ৪ জন নিহত হয়েছেন এবং সন্দেহভাজন ২ জন আহত হয়েছেন। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস
ঘটনাটি বুধবার ঘটলেও আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ খবর প্রকাশ হয়েছে।
নিহতদের মধ্যে একটি শিশুও রয়েছে। স্থানীয় সময় বুধবার রাতে ক্যালিফের অরেঞ্জ কাউন্টিতে এ গুলাগুলির ঘটনা ঘটে।
গুলাগুলির এক পর্যায়ে সন্দেহভাজন দুইজন আহত হয়েছেন। তাদের পরিচয় এবং হামলার কারণ সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।
গণঅধিকার পরিষদ থেকে সদস্যসচিব, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নূর ও ১ নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাশেদ খাঁনকে সাময়িক অব্যাহতি দিয়েছেন দলের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া। এর আগে, রাশেদ খানকে ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক করেন নূর ও তার অনুসারীরা। এবার রেজা কিবরিয়াকে মাতাল বলে অভিহিত করলেন নূর।
মঙ্গলবার (২০ জুন) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক স্ট্যাটাসে এমন প্রতিক্রিয়া জানান ডাকসুর সাবেক এই ভিপি।
স্ট্যাটাসে নুর লেখেন, রেজা কিবরিয়া গণঅধিকার পরিষদের ১২১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটির ২১ জনকেও ভালোভাবে চেনেন না, নামও বলতে পারবেন না। ৫৪ জেলা কমিটির ১০ জনকেও চেনেন কিনা সন্দেহ!
গত পৌনে ২ বছরে রেজা কিবরিয়া সংগঠনে পৌনে ২ লাখ টাকাও খরচ করেননি, ২০টা প্রোগ্রামেও ছিলেন না। গণঅধিকার পরিষদ কিংবা গণঅধিকার পরিষদের অঙ্গ সংগঠন/ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্র অধিকার পরিষদ, যুব অধিকার পরিষদ, শ্রমিক অধিকার পরিষদ, প্রবাসী অধিকার পরিষদ, পেশাজীবী অধিকার পরিষদ গঠনে রেজা কিবরিয়ার কোনো ভূমিকাও নাই। সবকিছু গুছিয়ে আমরাই তাকে একটা গোছানো প্ল্যাটফর্মে এনেছিলাম। তিনি সে সম্মান ধরে রাখতে ব্যর্থ হন। সুতরাং গণঅধিকার পরিষদের সংগঠকদের কাউকে বহিষ্কার করা বা গণঅধিকার পরিষদকে বিভক্ত করার যোগ্যতা রেজা কিবরিয়া রাখেন না।
নুরুল হক নুর আরও লেখেন, বিদেশে বসে ‘মাতাল’ হয়ে তিনি কি প্রেস রিলিজ দিলেন, তাতে আমাদের কিচ্ছু যায়-আসে না। আমরা কেন্দ্রীয় মিটিং ডেকে নিয়মতান্ত্রিকভাবেই ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক করেছি। সূত্র: ইত্তেফাক