তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) হারুন-অর-রশিদ পুলিশ সুপার থেকে অতিরিক্ত উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন। রোববার (০২ মে) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপ-সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
তিনি ছাড়াও বাংলাদেশ পুলিশের মোট ১৭৫ জন কর্মকর্তা পদোন্নতি পেয়েছেন। এদের মধ্যে ডিসি হারুনসহ সাতজন পুলিশ সুপার থেকে অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন।
এছাড়া ৬৩ জনকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার থেকে পুলিশ সুপার পদে ও ১০৫ জনকে সহকারী পুলিশ সুপার(এএসপি) থেকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।
ডিআইজি পদে পদোন্নতি পাওয়া সাতজন হলেন, পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডির পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম, ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) সৈয়দ নূরুল ইসলাম, ডিএমপির উপ-কমিশনার (এডমিন) মো. আনিসুর রহমান, ডিএমপির উপ-কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার।
এছাড়াও পদোন্নতি পেয়েছেন পুলিশের বিশেষ শাখা এসবির পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান, পুলিশ সদর দফতরের সহকারী পুলিশ মহাপরিদর্শক শেখ রফিকুল ইসলাম।
পুলিশ সুপার হারুন-অর-রশীদ কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন থানার হোসেনপুর গ্রামে সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা- আবদুল হাসেম, মাতা-জহুরা খাতুন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে অনার্স, এমএসএস এবং এলএলবি (জাবি) থেকে শিক্ষাজীবন শেষ করেন হারুন।
আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাসেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
গতকাল বৃহস্পতিবার দু’জনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয় বলে জানিয়েছে দুদক।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ইভ্যালির এমডি মো. রাসেল এবং চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন গোপনে দেশত্যাগের চেষ্টা করছেন। দুদক অনুসন্ধান কার্যক্রম চলমান থাকা অবস্থায় অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দেশত্যাগ করলে সার্বিক অনুসন্ধান কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে। এর প্রেক্ষিতে গত ৮ জুলাই ইভ্যালির এমডি মো. রাসেল এবং চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞাসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে সংস্থাটি
গত ৮ জুলাই গ্রাহক ও মার্চেন্টের ৩৩৯ কোটি টাকার হদিস না থাকার বিষয়ে অনুসন্ধানে নামে দুদক। সংস্থাটির দুই কর্মকর্তাকে সদস্য করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জানা যায়, গ্রাহক ও মার্চেন্টের টাকাগুলো আত্মসাৎ অথবা পাচার হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে এই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জবিতে আগামী ১০ই আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হওয়ার পর ২০ই জুন থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত পরীক্ষার ফি দেওয়ার জন্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছিল।
কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের কিছু সমস্যার জন্য এবং লকডাউন এর জন্য অনেক বিভাগের শিক্ষার্থীদের পক্ষে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরীক্ষার ফি জমা দেওয়াটা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে মুঠোফোনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি অফিসের পরিচালক অধ্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার আচার্য্য- কে জানানো হলে তিনি বলেন, পরীক্ষার ফি জমা দেওয়ার সময় বাড়ানো হবে। তবে কত তারিখ পর্যন্ত বাড়ানো হবে তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়নি, কিন্তু সময় বাড়ানো হবে এ ব্যাপারে আশ্বাস দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি অফিসের পরিচালক।