ঢাকা রবিবার, ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১, ০৯ মার্চ, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

অন্তবর্তীকালীন সরকারের ৬ মাসের আমলনামা এবং নতুন রাজনৈতিক দর্শনের আত্মপ্রকাশ


সবুজ হাওলাদার, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ০৮ ফেরুয়ারী, ২০২৫, ০৯:২৪
অন্তবর্তীকালীন সরকারের ৬ মাসের আমলনামা এবং নতুন রাজনৈতিক দর্শনের আত্মপ্রকাশ

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকা: দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের নিয়ে বাংলাদেশ কঠিন সময় পার করছেন। উপদেষ্টারা সম্মানিত ব্যক্তি কিন্তু দেশের স্বার্থে সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হচ্ছেন। উপদেষ্টাদের উচিত দেশে যারা অভিজ্ঞ মানুষ আছেন এবং দেশ বরেণ্য রাজনীতিবিদ আছেন তাদের সাথে পরামর্শ করা।

এরই প্রেক্ষিতে আজ ০৮/০২/২০২৫ ইং তারিখে সকাল ১০.০০ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সার্বভৌমত্ব আন্দোলন কর্তৃক ‘অন্তবর্তীকালীন সরকারের ৬ মাসের আমলনামা এবং নতুন রাজনৈতিক দর্শনের আত্মপ্রকাশ’ নামক সমাবেশ আয়োজন করেন। উক্ত সমাবেশের সভাপতিত্ব করেন ফরিদ আহমেদ, প্রতিষ্ঠাতা সার্বভৌমত্ব আন্দোলন, তিনি নতুন রাজনৈতিক দর্শনের আত্মপ্রকাশ করেন এবং উপদেষ্টা ও জাতীয় নেতাদের বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করেন। ডা, ইউনুস বাদে বাকি উপদেষ্টাদের বাতিল করার সময়কাল এবং দফা ঘোষণা করেন। সমাবেশের সমাপনী ঘোষনা দেন জনাব সাকিব আলী, উপদেষ্টা, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন এবং সাবেক কূটনৈতিক। তিনি সরকারকে বৈশিষ্ট্য এবং চরিত্র নির্ভর দায়িত্বশীর ব্যক্তিদের নিয়ে বাংলাদেশের কঠিন সময় পাড় করার কথা বলেন।

সার্বভৌমত্ব আন্দোলন এর অন্যতম উপদেষ্টা, ফজলুস সাত্তার বর্তমান সময়ে রাজনীতি এবং ভূ-রাজনীতি নিয়ে আলাপ করেন। রাজনীতির সমাবেশে ফুয়াদ সাকী, কেন্দ্রীয় সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন, সমসাময়িক সময়ের আহত এবং সাধারণ মানুষের কঠিন বাস্তবতা তুলে ধরেন।
 
অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সংগঠক শামীম রেজা উপদেষ্টাদের নানা ব্যর্থতা এবং অক্ষমতা তুলে ধরেন। সমাবেশে আরো কথা বলেন, খান শোয়েব আমান (মানবাধিকার কর্মী)  তাসনুভা মাহা (সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), সজিব আহমেদ ( সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), স্মৃতি আহমেদ ( সংগঠক, ঢাকা মহানগর, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), কাজী টিটো (সংগঠক, ঢাকা মহানগর, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), মাশকুর শাহরিয়া (সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), তানজিনা ফেরদৌস (সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), পারভীন সুলতানা (সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), আল মুজাহিদ লিটু (ছাত্র সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন), রায়হান আহমেদ (ছাত্র সংগঠক, সার্বভৌমত্ব আন্দোলন)।

এছাড়া রাষ্ট্রযন্ত্রের বৈষম্য এবং অনিয়মের শিকার প্রতিনিধি হিসাবে আলোচনায় অংশ রাখেন অনেকেই। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-
ক) জুলাই অভ্যুত্থান আহদের প্রতিনিধি
খ) হরিজন প্রতিনিধি
গ) স্বাস্থ্য বিষয়ক অনিময় বিষয়ক প্রতিনিধি( ডাক্তার)
ঘ) অভিভাবকদের প্রতিনিধি
ঙ) বিডিআর সৈনিকদের প্রতিনিধি
চ) সারাদেশে বিদ্যুত বা শক্তি বিষয়ক প্রতিনিধি।
ছ) হাসিনার বিরুদ্ধে স্থানীয় সরকারের বিজয়ী নেতাদের প্রতিনিধি।
জ) জাতীয় সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিনিধি এবং ঢাকার সার্বভৌমত্ব আন্দোলনের স্থানীয় নেতা কর্মীগণ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

জাফরুল্লাহ ভ্যাকসিন নিয়ে প্রতারণার শিকার বাংলাদেশ


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ০৪ জানুয়ারী, ২০২১, ০৪:২০
ভ্যাকসিন নিয়ে প্রতারণার শিকার বাংলাদেশ

সবকিছু ঠিকঠাক এগুচ্ছিল। বাংলাদেশের বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের সঙ্গে চুক্তি হয় ভারতের ওষুধ উৎপাদনকারী কোম্পানি সিরাম ইনস্টিটিউটের। চুক্তি মোতাবেক চলতি জানুয়ারিতেই ভ্যাকসিন পাওয়ার আশার কথা শুনিয়েছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। কিন্তু হঠাৎ বেঁকে বসে ভারত সরকার। এ নিয়ে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশ প্রতারণার শিকার হয়েছে।

আজ (সোমবার) দিনভর চলে এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা। নড়েচড়ে বসে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। উদ্বেগ তৈরি হয় সাধারণ মানুষের মধ্যেও। এমতাবস্থায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, নিষেধাজ্ঞার খবর শোনার পর আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঢাকায় তাদের (ভারত) হাইকমিশন এবং ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেছে। চুক্তি ব্যাহত হবে না বলে আশ্বস্ত করেছে ভারত।

সংবাদ সম্মেলনে জাহিদ মালেক আরো বলেন, ভারত সরকার তাদের দেশে এমার্জেন্সি ভিত্তিতে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করবে। আমরা শুনেছি, এ জন্য তারা আপাতত বিক্রি বন্ধ রাখবে। এর পরপরই আমরা বিষয়টি নিয়ে আলাপ করেছি। আলোচনা অব্যাহত থাকবে।আমাদের ভালো সম্পর্ক রয়েছে ভারতের সঙ্গে। আশাকরি এ নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না।

চুক্তি অনুযায়ী, সিরাম ইনস্টিটিউটের কাছ থেকে ৩ কোটি ভ্যাকসিন আমদানি করার কথা বাংলাদেশের। প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ করে ৬ মাসের মধ্যে এই ভ্যাকসিন আনার কথা ছিল।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / এম এ

সুতাং নদীর তীরবর্তী বসতিতে দুর্গন্ধে জনজীবন হুমকির সম্মুখীন


হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:
শনিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২১, ১১:৫৬
সুতাং নদীর তীরবর্তী বসতিতে দুর্গন্ধে জনজীবন হুমকির সম্মুখীন

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

হবিগঞ্জ জেলা সদরের সুতাং নদীতে প্রাণ আর এফ এল কোম্পানীর ফেলানো বর্জ্যে এতই দূর্গন্ধ ছড়াচ্ছে যে, ঐ এলাকার জনজীবন হুমকির সম্মুখীন। লোক মুখে শোনা যায় যে, সুতাং নদীর বিষাক্ত পানিতে মাছ পর্যন্ত টিকছেনা। 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিনের হবিগঞ্জ জেলার প্রতিনিধি শেখ আব্দুল কাদির কাজল সরোজমিনে সুতাং নদীর তীরে সাধুর বাজারে গেলে, সেখানকার বাতাসে নদীর দূর্গন্ধযুক্ত হাওয়া নাকে লাগলে- তাৎক্ষণিক হাঁচি উঠে এবং সেখানে টিকে থাকা বড়ই কষ্টকর বলে জানান। 

কেমিক্যাল এর পঁচা দূর্গন্ধযুক্ত বাতাস জনজীবনে মহাবিপর্যয় ঘটবে বলেই আশংকা করছেন স্থানীয় লোকজন। তাই এ বিষাক্তযুক্ত পানি নিষ্কাশনে বিকল্প ব্যবস্থা না করলে এখানকার আশে পাশে লোকজন বসবাস করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। 

তাই পরিবেশ অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সংস্থার নিকট জোর দাবী, অতি সত্বর এখানকার বিষাক্ত পানিকে নিষ্কাষনের ব্যবস্থা করা এবং ভবিষ্যতে কোন কোম্পানির কেমিক্যালের দুর্গন্ধযুক্ত পানি সুতাং নদীর সাথে সংযোগ স্থাপন না করা হয়।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - গণমাধ্যম