কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুড়ে গেছে ৩ রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অধিকাংশ ঘরবাড়ি। এখনো আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা একযোগে কাজ করছেন।
এ দিকে প্রাণে বাঁচতে হাজার হাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্প ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছে কক্সবাজার-টেকনাফ সড়ক ও বালুখালী কাস্টমস এলাকায়। সোমবার দুপুর ২টার দিকে উখিয়ার বালুখালি ক্যাম্প- ৮-ই, ডব্লিউ থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে বলে স্থানীয় রোহিঙ্গারা জানায়।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের উখিয়া স্টেশন, রামু স্টেশন ও কক্সবাজার স্টেশন এবং সেনাবাহিনীর ফায়ার ইউনিটসহ ৫ ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।
সন্ধ্যায় পুরো ক্যাম্প এলাকা কালো ধোয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে। প্রাণ বাঁচাতে রোহিঙ্গা শিশু-নারী-পুরুষ নিরাপদ আশ্রয়ে ছোটাছুটি করছে। অনেকে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য অন্য ক্যাম্পে আশ্রয় নিচ্ছে। এখনো হতাহত, ক্ষয়ক্ষতি, ও আগুনের সূত্রপাতের বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি।
তবে দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করতে গিয়ে অনেক রোহিঙ্গা শিশু হারিয়ে গেছে বলে স্বজনেরা জানিয়েছেন। এসব স্বজনদের কান্নায় হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়েছে কাস্টমস এলাকায়।
বালুখালী ৯ নাম্বার ক্যাম্পের বাসিন্দা আব্দু শুক্কুর জানায়, দুপুর ২টার দিকে ক্যাম্প- ৮-ই, ডব্লিউতে ছনের ছাউনিযুক্ত ঘরে আগুনের সূত্রপাত হয়। সেখান থেকে মুহূর্তের মধ্যে ক্যাম্প ৯ চলে আসে পরবর্তীতে ক্যাম্প ১০, ১১ সহ মোট ৪টি ক্যাম্পের অধিকাংশ রোহিঙ্গা বসতি পুড়ে ছাই হয়ে যায়৷
বালুখালী ৮ নাম্বার ক্যাম্প থেকে পালিয়ে পানবাজার এলাকায় আশ্রয় নেওয়া সফিকা বেগম কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, সেখানে তাড়াহুড়ো করে ঘর থেকে বেরিয়ে আসার সময় তার ৭ বছরে শিশু হারিয়ে যায়।
এ ধরনের নুরুল আলম নামের আরেক রোহিঙ্গা জানায়, তার ৬ বছরের মেয়ে কোথায় হারিয়ে গেছে খুঁজে পাচ্ছেনা। এভাবে অসংখ্য পিতা-মাতা তাদের সন্তানদের খুঁজতে দেখা গেছে। সরকারি নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে এখনো সঠিক পরিসংখ্যান, তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যায়নি।
ঘটনাস্থলে জেলা প্রশাসক, শরণার্থী ত্রাণ এ প্রত্যাবাসন কমিশনার, উপজেলা প্রশাসনের লোকজন উপস্থিত আছেন।
আজ ২৩ জুলাই শনিবার সকাল ১০.০০ টায় জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে প্রফেশনাল মুভমেন্ট অব বাংলাদেশ ও শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোটের পক্ষ থেকে বিদ্যুতের লোডশেডিং, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি, শিক্ষক হত্যা ও অপদস্ত করা, সারাদেশে গুম, খুন ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে মানববন্ধন সংগঠনের আহ্বায়ক ও বিশিষ্ট শিক্ষক নেতা, বিএনপি'র গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে ও সংগঠনের অন্যতম সদস্য অধ্যাপক আবদুল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম, বিশিষ্ট শিক্ষক নেতা ও পিরোজপুর জেলা বিএনপি'র আহবায়ক অধ্যাপক আলমগীর হোসেন, মাদ্রাসার শিক্ষক সমিতির সভাপতি মাওঃ দেলোয়ার হোসেন, জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক ওমর ফারুক পাটোয়ারী, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কামাল উদ্দিন চৌধুরী টিট, জাসাস ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক সভাপতি ডা. আরিফ হোসেন, প্রফেশনাল মুভমেন্ট অব বাংলাদেশের দপ্তর সম্পাদক এড. মনির হসেন মারুফ বেশ কয়েকজন পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ।
মানববন্ধন শেষে উপস্থিত সকলে দাবি আদায়ের লক্ষে বিক্ষোভ মিছিলে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভিভোর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় মডেল এবং অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মীম। গতকাল ২৪ মে সোমবার ভিভো অফিসিয়াল এক বিজ্ঞপ্তিতে এ চুক্তিটির বিষয়ে ঘোষণা করে। চুক্তির নিয়মানুযায়ী ভিভোর প্রিমিয়াম ভি সিরিজের প্রচারণা করতে দেখা যাবে মীমকে।
বাংলাদেশের স্মার্টফোনের বাজারে ভিভোর ভি সিরিজের মান বৃদ্ধি করতে এবং এ সর্ম্পকে গ্রাহকদের কাছে ভিভোর জনপ্রিয়তা পৌছে দিতে এই চুক্তি করেছে ভিভো। জনপ্রিয় অভিনেত্রী মীম যুব সমাজের কাছে তার অনুকরণীয় ব্যক্তিত্বের দ্বারা তুলে ধরবেন ভিভো ফোন। গত বছর ভি২০ সিরিজ বাজারে আসার পর থেকেই ভিভো পরিবারের অংশে পরিণত হয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের স্থানীয় গ্রাহকদের সাথে ভিভো’র সর্ম্পক আরো শক্তিশালী করতে এই চুক্তি করা হয়েছে।
চুক্তির বিষয়ে বিদ্যা সিনহা মীম বলেন, তারুণ্যের ব্র্যান্ড ভিভো’র প্রিমিয়াম র্স্মাটফোন ভি সিরিজের অংশীদার হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। সেই সাথে আমি বেশ আগে থেকেই ভিভো’র একজন ভক্ত। ইতোমধ্যেই আমি ভিভো’র আরো কিছু পণ্যের মডেল হিসেবে কাজ করেছি। তিনি বলেন, তরুণ প্রজন্মের পছন্দ এমন একটি ব্র্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করা আমার জন্য বড় সম্মানের বলে মনে করি।
ভিভো বাংলাদেশের ডেপুটি ব্র্যান্ড ম্যানেজার তানজীব আহামেদ বলেন, আমাদের ফ্ল্যাগশিপ র্স্মাটফোন ভি -সিরিজের জন্য বিদ্যা সিনহা মীমের সাথে অংশীদারিত্ব স্থাপন করতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। ভি -সিরিজের অন্যতম বৈশিষ্ট্য এর স্নিগ্ধ ডিজাইন; আর প্রাণবন্ত গ্রাহকদের জন্য এর ক্যামেরার বিভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি। বিদ্যা সিনহা মীম র্স্মাটফোন ব্যবহারকারী নতুন প্রজন্মের জন্য উপযুক্ত একজন প্রতিনিধি।