a
ফাইল ছবি
জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের (রোহিঙ্গা) ফেরাতে কমনওয়েলথ নেতাদের সহায়তা চাইলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। একই সঙ্গে কমনওয়েলথের অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য বৃদ্ধি, টিকা সহায়তা ও জলবায়ু প্রভাব মোকাবিলায় কমনওয়েলথের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
আজ শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানায়।
কমনওয়েলথ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের ভার্চ্যুয়াল এক বৈঠকে অংশ নেন ড. এ কে আব্দুল মোমেন। বৈঠকে কমনওয়েলথ নেতারা বিপুল সংখ্যক জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের আশ্রয় দেওয়ার সাহসী সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবিক ভূমিকার প্রশংসা করেন।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসন এবং ভাসানচরে তাদের আংশিক স্থানান্তরের বিষয়ে তুলে ধরেন। তিনি রোহিঙ্গাদের নিয়ে মিয়ানমার সরকারের প্রতিশ্রুতি পূরণের সহায়তায় কমনওয়েলথ নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
ফাইল ছবি
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানিয়েছেন সংসদের প্রধান হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় স্পিকার শিরীন শারমিন শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে সংসদ ভবনে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, শিশু মেলা ও সান্ধ্যকালীন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সশরীরে উপস্থিত হতে পারেননি।
তবে স্পিকার অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন এবং বিজয়ী শিশুদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।
অনুষ্ঠানে ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, নতুন প্রজন্মের শিশুদের মাঝে শিশু শেখ রাসেলের আদর্শ ছড়িয়ে দিতে হবে। এক্ষেত্রে অভিভাবক ও শিক্ষকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের কনিষ্ঠ পুত্র, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অত্যন্ত আদরের ছোট ভাই শিশু শেখ রাসেলকে মাত্র ১০ বছর বয়সে ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট ঘাতকের নির্মম বুলেটে হত্যা করা হয়। মায়ের কাছে নিয়ে যাবো বলে সেদিন শিশু রাসেলকে হত্যা করা হয়।
আজ শিশু রাসেলের ৫৯তম জন্মদিন। সে বেঁচে থাকলে আজ নিজেকে দেশ ও জাতির সেবায় নিয়োজিত করতো। নতুন প্রজন্মের শিশুদের মাঝে শেখ রাসেলের আদর্শ ছড়িয়ে দিতে হবে।
সংসদ সচিবালয়ের সচিব কে এম আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু ও চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী বক্তব্য রাখেন। সূত্র: ইত্তেফাক
সংগৃহীত ছবি
তাইওয়ানের এক টানেলে ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬ জন। আহতের সংখ্যা ৭২ জন। দুর্ঘটনায় উদ্ধারকাজ এখনো চলছে। উদ্ধারকারীরা এখনো সব ক্ষতিগ্রস্ত বগির লোকজনের কাছে পৌঁছাতে পারেননি।
শুক্রবার (২ এপ্রিল) এসব তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স। জানা গেছে, কমপক্ষে পাঁচ থেকে আটটি বগি দুর্ঘটনায় সম্পূর্ণ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।
তাইওয়ানের পরিবহন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত তিন দশকের মধ্যে ভয়াবহতম ট্রেন দুর্ঘটনা এটি। আহত ৭২ জনের মধ্যে ৬০ জনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে স্থানীয় ফায়ার ডিপার্টমেন্টের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ট্রেনটি তাইটুং এর উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল। পথে হুয়ালিয়েনের উত্তরে একটি টানেলের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সময় ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়। এতে কয়েকটি বগি টানেলের দেয়ালে ধাক্কা খায় বলে জানা যায়। ট্রেনটিতে মোট যাত্রী ছিল ৩৫০ জন।