ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২১ নভেম্বর, ২০২৪
https://www.msprotidin.com website logo

 ৪ প্রেমিককে নিয়ে পালালো তরুণী, অত:পর লটারির মাধ্যমে বিয়ে!


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
সোমবার, ২৯ মার্চ, ২০২১, ০৯:২৮
 ৪ প্রেমিককে নিয়ে পালালো তরুণী, অত:পর লটারির মাধ্যমে বিয়ে!

সংগৃহীত ছবি

চার প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে পালিয়েছিল ভারতের এক তরুণী। এরপর খোঁজাখুজির পর ধরাও পড়ে। শাস্তি হিসেবে লটারির মাধ্যমে চার প্রেমিকের মধ্যে একজনকে বিয়ে করতে হয় সেই তরুণীকে। ভারতের উত্তরপ্রদেশের অম্বেডকরনগরের একটি গ্রামে অদ্ভূত এ ঘটনা ঘটে। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার

খবরে বলা হয়, অম্বেডকরনগরের টান্ডা থানা এলাকার এক তরুণী চলতি মাসের শুরুতে চার যুবকের সঙ্গে পালিয়ে যান। ওই যুবকরা সবাই পার্শ্ববর্তী আজিমনগর থানা এলাকার বাসিন্দা। এই চার যুবকের সঙ্গেই প্রেম করতেন তরুণী। প্রথমে নিজের বাড়ি থেকে পালিয়ে এক যুবকের আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নেন ওই তরুণী। তবে বেশিদিন পালিয়ে থাকতে পারেননি। পরে চার যুবকসহ গ্রামে ফিরতে বাধ্য হন তরুণী।

বাবা-মা থানায় অভিযোগ দায়েরের প্রস্তুতি নিলে গ্রামবাসীর বাধায় তা আর হয়ে ওঠেনি। গ্রাম্য পঞ্চায়েতের বিচার ও সমাধানের আশ্বস্ত করা হয় তাদের। পরে পঞ্চায়েত সভায় এই সিদ্ধান্ত হয় যে, সঙ্গে পালিয়ে যাওয়া চার যুবকের মধ্যে কোনো একজনকে বর হিসেবে বেছে নিতে হবে তরুণীকে। তার সঙ্গেই বিয়ে হবে তরুণীর। এমন সিদ্ধান্তে তরুণীর পরিবার সম্মতি দিলেও সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগতে থাকেন তরুণী। 

কারণ চার প্রেমিককেই পছন্দ তার। কাকে বিয়ে করবেন তরুণী? এ নিয়ে জটিলতা তৈরি হলে ফের পঞ্চায়েত সভা এগিয়ে আসে। লটারির মাধ্যমে এ সমস্যা সমাধান করে দেন পঞ্চায়েতের কর্তারা।

সভার কর্তাদের কথা মতো একটি পাত্রে চার যুবকের নাম লেখা কাগজ রাখা হয়। এরপর গ্রামের একটি শিশুকে সেখান থেকে কাগজ তুলতে বলা হয়। সেই কাগজে যে যুবকের নাম ওঠে তাকেই বিয়ে করেন তরুণী।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

কুচবিহার জেলার দিনহাটায় ২ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত


অমৃতরায়, বিশেষ প্রতিনিধি, ভারত, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ০৭ মার্চ, ২০২৪, ০১:২১
কুচবিহার জেলার দিনহাটায় ২ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত

ছবি সংগৃহীত

              সংবাদ সম্মেলন

 

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি কুচবিহার জেলার দিনহাটায় ২ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত দিনহাটা বনেজ রিক্রেয়শন ক্লাবের উদ্যোগে ও সার্ক কালচারাল সোসাইটির সহযোগিতায় সম্প্রতি ২ দিনব্যাপী ৮ম আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। কুচবিহার জেলার বিশিষ্ট সাহিত্যিক রামকুমার মুখোপাধ্যায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সম্মানিত বিশেষ অতিথি ছিলেন কুচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য্য ড. নিখিল চন্দ্র রায়, সার্ক কালচারাল সোসাইটির ভারতীয় সভাপতি ও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সাবেক যুগ্নসচিব ড. অমল কান্ত রায়, নেপালের সভাপতি রাজেন্দ্রগুড়াগাই, ভুটানের সভাপতি পুরকা বিশ্ব ও শ্রীলংকার প্রতিনিধি ড. চন্দ্রানী কস্তুরী আচার্য।

অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট লেখক সাদাত হোসাইন। বক্তব্য রাখেন প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম, কবি আজিজুল হক, ..সম্পাদক আমিনুর রহমান, শান্তি নিকেতনের অধ্যাপক সুভাষ মুখার্জি। অনুষ্ঠানে শতাধিক কবি-সাহিত্যিক কবিতা পাঠ ও আলোচনায় অংশ নেন।

সম্মেলনে বক্তারা বলেন, দেশভাগ হলেও সংস্কৃতিতে ভাগ করা যায় না। সার্কভুক্ত দেশের জনগনের সঙ্গে জনগনের বন্ধুত্ব স্থাপন করাই হলো এ সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য। সার্ক কালচারাল সোসাইটি বাংলাদেশের নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.টি.এম. মমতাজুল করিম বলেন, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ১৯৭১ সালে ইন্দিরা গান্ধি সরকার যেভাবে সাহায্য করেছেন তা বাংলার জনগন আজীবন স্মরণ করবে। সম্মেলনে অতিথিদের ফুলেল শুভেচ্ছা ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট এর এডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ সামছুল আলম স্বপন, মোঃ আবদুল কুদ্দুস ও মোঃ আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।

 

FROM SAARC CULTURAL SOCIETY

65/4, GRAHAM ROAD

P.O & P.S.- REGENT PART

TOLLYGUNGE, KOLKATA-700040

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

জলদস্যুদের কবলে থাকা জিম্মি জাহাজে খাবারের মজুদ শেষের দিকে


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০২৪, ০৫:৩২
জলদস্যুদের কবলে থাকা জিম্মি জাহাজে খাবারের মজুদ শেষের দিকে

ছবি সংগৃহীত

সোমালিয়ান জলদস্যুদের কবলে থাকা বাংলাদেশি পতাকাবাহী ‘এমভি আবদুল্লাহ’য় থাকা পানি ও রসদ প্রায় শেষ হয়ে আসছে। জাহাজে থাকা চাল, ডাল, মাছ, মাংসসহ অন্যান্য খাবারে দস্যুরাও ভাগ বসানোয় দ্রুতই মুজদ শেষ হয়ে আসছে। তাই বিকল্প ব্যবস্থায় জাহাজে খাবার পাঠানোর চেষ্টা করছে জাহাজ মালিকপক্ষ। জাহাজ নিজেদের কব্জায় নেয়ার পর চার দিন অতিবাহিত হয়ে গেলেও এখনো দস্যুদের সাথে যোগাযোগ হয়নি মালিক কর্তৃপক্ষের।

কবির গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এখন দস্যুদের ফোনের অপেক্ষায় রয়েছি। তাদের সাথে যোগাযোগ হলেই প্রথম আমরা খাবার নিয়ে আলোচনা করবো। এছাড়া তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে জাহাজে খাবার ও পানি সরবারহের ব্যবস্থা নিয়ে আমরা পরিকল্পনা করছি। দস্যুরা যত দ্রুত আমাদের সাথে যোগাযোগ করবে, তত দ্রুত আলোচনা শুরু করতে পারবো।’

জানা যায়, জলদস্যুদের কবলে পড়ার সময়  ‘এমভি আবদুল্লাহ’য় খাবার ও পানি মুজদ ছিল ২৫ দিনের। মজুদ থাকা খাবারের মধ্যে ছিল হিয়ামিত মাছ, মাংস, সবজি, ফল, ডাল, চাল বিস্কুটসহ নানা ধরণের শুকনো খাবার। যা দিয়ে সর্বোচ্চ ২৫ দিন চলার কথা ছিল। কিন্তু জাহাজ জিম্মি হওয়ার পর নাবিকদের পাশাপাশি দস্যুরাও জাহাজে অবস্থান করছে। ফলে জাহাজে খাবার ও পানির চাহিদা বেড়েছে। এতে করে দ্রুত শেষ হয়ে আসছে জাহাজে থাকা খাবারের মজুদ। এরআগে জিম্মি হওয়ার পর জাহাজের চিফ অফিসার আতিকুল্লাহ খান এক হোয়াটঅ্যাপের অডিও বার্তায় বলেন, আমাদের জাহাজে ২০ থেকে ২৫ দিনের খাবার ও পানি আছে। সবাইকে বলেছি, এগুলো একটু সাবধানে ব্যবহার করতে। মজুদ শেষ হয়ে গেলে বিপদে পড়ব আমরা।’

বাংলাদেশ মার্চেন্ট মেরিন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘বিগত সময়ে দেখা গেছে জাহাজের খাবার শেষ হয়ে যাওয়ার পর, দস্যুরাই নাবিকদের জন্য খাবার ব্যবস্থা করেছে। এমভি আবদুল্লাহ’র ক্ষেত্রে এটা হবে আশা করছি। তবে তারা খাবার সরবারহ করলেও পরিমাণ হবে তা কম।’ সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook