করোনাকালীন বিভিন্ন দেশে ভ্রমণের তালিকা প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্য। গতকাল শুক্রবার ১২টি দেশ ও অঞ্চলকে ‘সবুজ তালিকাভুক্ত' করে ভ্রমনের জন্য তালিকা প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ সরকার। এখন এসব দেশ ও অঞ্চলে কোনরকম সমস্যা ছাড়াই ভ্রমণে বের হতে পারবেন যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত সকল মানুষ।
বিশ্ব মহামারী করোনার সংক্রমণের হার ও ঝুঁকির কথা মাথায় রেখে বিশ্বের বিভিন্ন দেশকে ‘ট্রাফিক লাইট’ ব্যবস্থায় লাল,হলুদ,সবুজ এই তিনটি ভাগে ভাগ করে তালিকা প্রকাশ করলো যুক্তরাজ্য। এইসব দেশে আগামী ১৭ মে থেকে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে সেদিন থেকে শুধু সবুজ তালিকায় থাকা দেশগুলো ভ্রমণে যাওয়ার সুযোগ পাবেন ব্রিটিশরা।
এই তালিকার মধ্যে যারা সবুজ তালিকাভুক্ত সে দেশে বিনাবাধায় ঘুড়তে যাওয়া যাবে হলুদা রঙ তালিকাভুক্ত দেশে বাড়তি সতর্কতা মানতে হবে এবং লাল তালিকায় থাকা দেশগুলোতে ভ্রমণে যাওয়া সম্পুর্ন নিষিদ্ধ।
গতকাল ৭ মে (শুক্রবার) ব্রিটিশ জনগনের বহুল প্রত্যাশিত সেই তালিকা প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ প্রশাসন। সবুজ তালিকায় স্থান পেয়েছে পর্তুগাল, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ব্রুনেই, আইসল্যান্ড, ফারো দ্বীপপুঞ্জ, জিব্রাল্টার, ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ, সাউথ জর্জিয়া ও সাউথ স্যান্ডউইচ দ্বীপপুঞ্জ; সেন্ট হেলেনা, অ্যাসেনশন এবং ত্রিস্তান দা কুনহা, আর ইসরায়েল।
এদিন ফ্রান্স, গ্রিস, স্পেন ও ইতালিকে হলুদ তালিকাভুক্ত করে তালিকা প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্য। অর্থাৎ, এসব দেশ ভ্রমণ করে দেশে ফিরলে অন্তত তাদেরকে ১০ দিন বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।
এই তালিকায় নতুন করে লাল থেকে হলুদ তালিকায় স্থানান্তর করা হয়েছে তুরস্ক, মালদ্বীপ ও নেপালকে। তাই মোটামুটি বলা যায় লাল তালিকাভুক্ত দেশ ভ্রমণে পুরোপুরি নিষেধাজ্ঞাই দিল ব্রিটিশ সরকার।
এছাড়া লাল তালিকায় নাম আছে বাংলাদেশ, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, সংযুক্ত আরব আমিরাত।
ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশনে আজও (রোববার) দেখা গেছে ঈদের অগ্রিম টিকিটপ্রত্যাশীদের দীর্ঘ লাইন। অগ্রিম টিকিট বিক্রির আজ তৃতীয় দিন। আজ সকালে টিকিট প্রত্যাশীদের চাপ গত দুই দিনের তুলনায় আরো বেশি ছিল।
কমলাপুর স্টেশনের মূল প্ল্যাটফর্মের বাইরে চলে গেছে টিকিট প্রত্যাশীদের লাইন। লাইনে যারা সামনের দিকে আছেন, তাঁদের অধিকাংশই গতকাল শনিবার থেকে অবস্থান করছেন। অপেক্ষায় থাকা অনেকে ক্লান্ত হয়ে প্ল্যাটফর্মের মেঝেতে বসে পড়েছেন।
এদিকে, পেছনের দিকে থাকা অধিকাংশই মনে করছেন, তাঁরা টিকিট পাবেন না। টিকিট না পেলে কেউ কেউ চলে যাবেন, আবার কেউ আগামীকাল সোমবার যেন পান, সেই আশায় অবস্থান করবেন। সূত্র: সমকাল
তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) হারুন-অর-রশিদ পুলিশ সুপার থেকে অতিরিক্ত উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন। রোববার (০২ মে) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপ-সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
তিনি ছাড়াও বাংলাদেশ পুলিশের মোট ১৭৫ জন কর্মকর্তা পদোন্নতি পেয়েছেন। এদের মধ্যে ডিসি হারুনসহ সাতজন পুলিশ সুপার থেকে অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন।
এছাড়া ৬৩ জনকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার থেকে পুলিশ সুপার পদে ও ১০৫ জনকে সহকারী পুলিশ সুপার(এএসপি) থেকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।
ডিআইজি পদে পদোন্নতি পাওয়া সাতজন হলেন, পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডির পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম, ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) সৈয়দ নূরুল ইসলাম, ডিএমপির উপ-কমিশনার (এডমিন) মো. আনিসুর রহমান, ডিএমপির উপ-কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার।
এছাড়াও পদোন্নতি পেয়েছেন পুলিশের বিশেষ শাখা এসবির পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান, পুলিশ সদর দফতরের সহকারী পুলিশ মহাপরিদর্শক শেখ রফিকুল ইসলাম।
পুলিশ সুপার হারুন-অর-রশীদ কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন থানার হোসেনপুর গ্রামে সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা- আবদুল হাসেম, মাতা-জহুরা খাতুন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে অনার্স, এমএসএস এবং এলএলবি (জাবি) থেকে শিক্ষাজীবন শেষ করেন হারুন।